কিস্তিতে মোবাইল কিনতে চাই – করণীয় কি?

মোবাইল ফোন যেন এখন সবার প্রতি মুহূর্তের সঙ্গী। আমদের মধ্যে সবার জীবন মোবাইলের সাথে সম্পর্কিত। কিন্তু অনেকেই ভালো কোয়ালিটির একটি মোবাইল ফোন কিনতে পারেন না সামর্থ্যের বাহিরে প্রাইস থাকার জন্য। এজন্য আমাদের মধ্যে অনেকেই কিস্তিতে মোবাইল কিনতে চাই কিন্তু কিভাবে কিনব তা জানি না।

একটি ভালো মানের Smart Phone এর Price একটু বেশি ই হয়ে থাকে। এজন্য দেশের বেশ কিছু কোম্পানি EMI সিস্টেমে Online এ সারা দেশে মোবাইল বিক্রি করছে। এছাড়াও দেশের একাধিক মোবাইল প্রতিষ্ঠান এবং ইলেক্ট্রনিকস প্রতিষ্ঠান লোকাল শো -রুম থেকে কিস্তিতে মোবাইল বিক্রি করছে।

আজকে আমরা জানবো কিস্তিতে মোবাইল কিনতে চাই লে করণীয় কি, এবং কয় ভাবে কিস্তিতে মোবাইল কিনতে পারবেন। Online এ EMI তে কিস্তিতে মোবাইল কেনার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট, লোকাল ভাবে কিস্তিতে মোবাইল কেনার জন্য দরকারি কাগজ পত্র সমূহ। এবং সর্বশেষে জানবো দেশের প্রথম সারির কয়েকটি প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে যারা EMI System এ সারাদেশে মোবাইল বিক্রি করে এবং কিছু কোম্পানি সম্পর্কে যারা লোকাল কিস্তিতে মোবাইল বিক্রি করে। আরও জানবো কিস্তিতে মোবাইল কেনার বিষয়ে সতর্ক থাতকে হবে।

অনলাইনে কিস্তিতে মোবাইল কেনার জন্য করণীয়

আধুনিকতার এই যুগে প্রায় সকল চাকরিজীবী কিংবা ব্যবসায়ী কিংবা স্টুডেন্ট এর ব্যাংক কার্ড আছে। সেটি হচ্ছে ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড। হ্যাঁ। আপনার শুধু একটি Bank Credit Card থাকলেই আপনি অনলাইন থেকে অথবা সরাসরি যেকোনো মোবাইল ফোনটি কিস্তিতে কিনতে পারবেন কোনো ডাউনপেমেন্ট ছাড়াই।

এখন নিশ্চয়ই অনেকে জানতে চাচ্ছেন যে, EMI System এ মোবাইল কেনার বিষয়টা কি এবং কিভাবে কিস্তি দিতে হয় সম্পূর্ণ প্রসেসটি কি। তাদের প্রশ্নের উত্তর হচ্ছে, যেসকল ব্যাক্তির প্রথম সারির যেকোনো Bank Credit Card আছে তারা ওই কার্ডের বিপরীতে ব্যাংক থেকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ লোণ নিত পারেন।

এবং ইএমআই সিস্টেমে মোবাইল কেনার পর অটোমেটিক প্রতি মাসের নির্দিষ্ট সময়ে কিস্তির টাকা আপনার একাউন্ট থেকে কেটে নেওয়া হবে। 

আর এরকম সেরা সুযোগ প্রদান করছে দেশের একাধিক মোবাইল বিক্রয় প্রতিষ্ঠান (Mobile sales organization)। এই সব প্রতিষ্ঠানগুলোর ওয়েবসাইটে গেলেই দেখতে পারবেন তাদের সার্ভিস সম্পর্কে। এছাড়াও দেশের ম্যাক্সিমাম মোবাইল কোম্পানি তাদের শো রুমে EMI System এ মোবাইল বিক্রি চালু রাখছে। এতে করে আপনি স্ব-শরীরে গিয়েও দেখে শুনে কিনতে পারবেন।

জিমেইল আইডি কিভাবে খুলবো ?

এখন নিশ্চয়ই জানতে চাচ্ছেন এই কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানগুলো কি? হ্যাঁ। এমন একাধিক প্রতিষ্ঠান আছে। এর মধ্যে কিছু প্রতিষ্ঠান নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত আপনাকে দিবে এর মধ্যে কিস্তিতে টাকা পরিশোধ করলে গুনতে হবে না এক্সট্রা টাকা।

এমন কিছু প্রতিষ্ঠান এবং কোম্পানির নাম এই পোষ্টের শেষে দিয়ে দিবো।

EMI System এ আপনি অনলাইন থেকে বা শো রুম থেকে smart phone কিনতে চাইলে আপনার ক্রেডিট কার্ড এর তথ্য দিয়ে অর্ডার কনফার্ম করলেই হাতে পেয়ে যাবেন আপনার কাঙ্ক্ষিত মোবাইলটি।

আর অর্ডার জনিত কোনো সমস্যা ফেস করলে কিংবা বুঝতে না পারলে হচ্ছে সেসব কোম্পানির হেল্পলাইন নাম্বারে ২৪ ঘণ্টা সেবা পাবেন।

লোকাল ভাবে কিস্তিতে মোবাইল কেনার জন্য করণীয়

আপনি যেখানে বসবাস করছেন সেখানেই বিভিন্ন কোম্পানি বসে আছে লোকাল কিস্তিতে আপনাকে মোবাইল দেওয়ার জন্য। ভাবছেন মজা করছি? না, একদমই মজা না। এবং এটিই সত্য। আপনি যদি সেখানকার স্থায়ী বাসিন্দা হন এবং তাদের সামান্য কিছু নিয়ম মানতে পারেন তবেই আপনিও কিনতে পারবেন আপনার স্বপ্নের মোবাইল ফোনটি। 

লোকাল কিস্তিতে বলতে বুঝিয়েছি হচ্ছে যাদের অনলাইনে কিস্তিতে মোবাইল কেনার জন্য EMI system এ ক্রেডিট কার্ড নাই তারা সরাসরি কিভাবে কিস্তিতে মোবাইল কিনবেন।

নগদে একাউন্ট দেখুন বোনাস নিন

লোকাল ভাবে কিস্তিতে  Android Mobile কিনতে হলে আপনার কোনো প্রকার ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড বা চেক লাগবে না। সহজ কিস্তিতে মোবাইল ফোন কিনতে চাইলে আপনাকে কিছু জিনিসের দরকার হবে।

চলুন জেনে নেওয়া যাক লোকাল ভাবে কিস্তিতে মোবাইল কেনার জন্য কি কি লাগেঃ

১) জাতীয় পরিচয় পত্র

২) পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি রঙিন ছবি।

৩) দুইজন গ্যরানান্টর।

৪) গ্যারান্টর দের দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি এবং জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি

৫) কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের নিয়ম অনুযায়ী নির্দিষ্ট পরিমাণ ডাউনপেমেন্ট।

আরও পড়ুনঃ জিপি এমবি চেক করার কোড

আপনি তাদের কাছ থেকে মোবাইলটি কিনবেন তার সাক্ষি এবং আপনি সময়মত কিস্তি দিবেন টাকা পরিশোধ করবেন তার জন্য দুই জন গ্যারান্টর বা সাক্ষ্য থাকতে হবে।

আর ডাউনপেমেন্ট হচ্ছে আপনার পছন্দ করা মোবাইলটির মোট মূল্যের নির্দিষ্ট পারসেন্ট কেনার সময় পেমেন্ট করতে হবে।

ডাউনপেমেন্ট বিষয়টা বুঝতে না পারলে আরও সহজ ভাবে বুঝিয়ে বললে তা হচ্ছে, ধরুন আপনি একটি Android Mobile কিনবেন যার মোট দাম ২০ হাজার টাকা।

এখন এই টাকার ২০% – ৩০% টাকা অর্থাৎ ৪ হাজার থেকে ছয় হাজার টাকা দিয়ে বাকি টাকা কিস্তিতে দিতে পারবেন। তবে ডাউনপেমেন্ট এর পরিমাণ কম বেশি দেওয়া যায়, যা শো-রুম থেকে নির্ধারিত করে থাকে।

অনলাইনে কিস্তিতে মোবাইল বিক্রি করে কারা । কিস্তিতে মোবাইল কিনতে করণীয় কি?

দেশে শতভাগ বিশ্বস্ত এবং বেষ্ট সার্ভিস দেওয়া কিছু কোম্পানি যারা বিভিন্ন ব্রান্ডের মোবাইল কিস্তিতে বিক্রি করে ইএমআই সিস্টেমে।

এমন কিছু প্রতিষ্ঠান এবং কোম্পানি হচ্ছেঃ

১) রবি কোম্পানির পক্ষ থেকে অনলাইনে EMI System এ মোবাইল বিক্রি করে robishop.com.bd 

আরও পড়ুনঃ বাংলালিংক মিনিট চেক কোড

২) দেশ এবং দেশের বাহিরে অতি পরিচিত অনলাইন শপ Daraz অনলাইনে EMI System এ মোবাইল বিক্রি করে daraz.com.bd

৩) দেশ সেরা মোবাইল সিম কোম্পানি অনলাইনে EMI System এ মোবাইল বিক্রি করে grameenphone.com 

৪) pickaboo নামের একটি শপ সাড়া দেশে মোবাইল বিক্রি করছে সব ধরনের ব্রান্ডের। আর এটি তারা করছে EMI System এ। তাদের ওয়েবসাইট pickaboo.com

5) othoba.com এ একটি অনলাইন শো সব ব্রান্ডের মোবাইল বিক্রি করে EMI SYSTEM এ।

এছাড়াও আরও বেশ কিছু কোম্পানি সাড়া দেশব্যাপী EMI এর মাধ্যমে কিস্তিতে মোবাইল বিক্রি করছে। বাকি সকল কোম্পানি/ প্রতিষ্ঠানের নাম গুগল থেকে জেনে নিতে পারবেন।

মাউস কোন ধরনের ডিভাইস

লোকাল কিস্তিতে মোবাইল বিক্রি করে কারা

অনলাইনে বেশ কিছু কোম্পানি মোবাইল বিক্রি করলেও তাদের সবাই এটি করে থাকে emi system এর মাধ্যমে। কিন্তু সবার তো ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড নাই। তাই লকাল ভাবেও উপরের নিয়মগুলো মেনে আপনিও কিনতে পারবেন কিস্তিতে মোবাইল ফোন। আর লোকাল কিস্তিতে মোবাইল বিক্রি করে এমন কিছু প্রতিষ্ঠান হচ্ছেঃ

১) সিঙ্গার বাংলাদেশ – Singer Bangladesh নামে একটি কোম্পানি আছে তারা শুধু মোবাইল ই নয় ল্যাপটপ কম্পিউটার সহ সব ইলেক্ট্রনিক পণ্য বিক্রি করে থাকে লোকাল কিস্তিতে। এরা অনলাইনেও বিক্রি কর। তবে বেশিরভাগ লোকাল ভাবে এদের কিস্তিতে পণ্য বিক্রি বেশি হয়।

২) ওযালটন গ্রুপ তাদের ব্রান্ডের মোবাইল সহ সব ধরনের পণ্য বিক্রি করে থাকে। এদের শো রুম বা আউট লেতে গেলেই সব জেনে বুঝে কিনতে পারবেন।

৩) সব ব্রান্ডের মোবাইলের শো রুমে আপনি কিস্তিতে মোবাইল কিনতে পারবেন। তবে এর মধ্যে বেশিরভাগ ইএমআই চেয়ে থাকে।

অনলাইনে মাতৃত্বকালীন ভাতা নিন মুহূর্তেই

এছাড়াও আপনি গুগলে একটু সার্চ করে এরকম শতাধিক কোম্পানি, প্রতিষ্ঠান, শো রুম সম্পর্কে জানতে পারবেন।

কিস্তিতে মোবাইল কিনতে সতর্কতা

যেহেতু আপনি কিস্তিতে মোবাইল কিনতে চাচ্ছেন সেহেতু মাথায় রাখতে হবে প্রতি মাসের নির্দিষ্ট সময়ে টাকা দিতে হবে। আপনি প্রতি মাসের কিস্তির টাকা পরিশোধ করতে পারবেন কি না তাই ভেবে সিদ্ধান্ত নিন। এছাড়া কিস্তিতে মোবাইল কেনার আগে দেখে নিবেন কোম্পানি এক্সট্রা টাকা নেয় কি না। সাধারণত ৮ ০ ১০ মাসের মধ্যে টাকা পরিশোধ করলে কোনো বাড়তি টাকা দিতে হয় না। তবে এই বিষয়ে জেনে রাখা ভালো। এছাড়া চুক্তিপত্র ভালো ভাবে কিনে নিবেন।

এছাড়া একটি বিষয় মনে রাখতে হবে, কিস্তিতে মোবাইল কিনেছেন। কিন্তু হারিয়ে গেলে বা চুড়ি হলেও কোম্পানিকে সকল টাকা পরিশোধ করতে হবে। তাই মোবাইল কিনলে এই সব বিষয়ে যথেষ্ট সাবধান থাকবেন।অন্যদিকে emi সিস্টেমে মোবাইল কিনলে ব্যাংক থেকে কিভাবে প্রতি মাসে কত টাকা কাটবে তাও জেনে নিবেন খুব ভালো ভাবে।

আরও পড়ুনঃ রবি সিমে ইমারজেন্সি ব্যালেঞ্চ কোড

বেশ, এই বিষয়ে খেয়াল রাখলেই কিস্তিতে মোবাইল কিনে কোনো সমস্যায় পরবেন না। আশা রাখছি বুঝতে পারছেন পুরো বিষয়টা।

এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝতে বাকি নাই যে আমরা যদি কেউ কিস্তিতে মোবাইল কিনতে চাই তাহলে কি কি করতে হবে।

কয় ভাবে কিস্তিতে মোবাইল কিনতে চাই পাড়া যাবে। আশা করছি সম্পূর্ণ বিষয়টা আপনাদের বুঝাতে পেরেছি।

চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক কিস্তিতে মোবাইল কিনতে চাই এখন করণীয় সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন উত্তর জেনে নেওয়া যাক।

কিস্তিতে মোবাইল সম্পর্কিত প্রশ্ন উত্তর । FAQS

আমাদের মধ্যে যারা কিস্তিতে মোবাইল কিনতে চাই তাদের মনে অনেক প্রশ্ন কাজ করে। তাই আমাদের কিস্তিতে মোবাইল কিনতে চাই সম্পর্কে জানতে চাওয়ার আগে জানতে চাওয়া প্রশ্নের মধ্যে অধিক জিজ্ঞেসিত কিছু প্রশ্ন উত্তর জেনে নেওয়া যাক।

ওয়ালটন মোবাইল কিস্তি -তে কেনা যায়? 

হ্যাঁ, ওয়ালটন মোবাইল হচ্ছে কিস্তিতে কেনা যায়। এবং এটি কেনার জন্য যা যা দরকার তা এই ব্লগে উল্লেখ করা আছে।

দেখে নিতে পারেন।

কিস্তিতে মোবাইল খুলনা থেকে কেনার জন্য করণীয়?

খুলনা থেকে কিস্তিতে মোবাইল কিনতে পারবেন যেকোনো শো রুম থেকে।

তার আগে সম্পূর্ণ বিষয়টি বোঝার জন্য এই লেখাটি সম্পূর্ণ পড়তে হবে।

এবং কিস্তিতে মোবাইল কিনতে চাই সম্পর্কিত আমাদের আগের লেখাটি পড়লেই বুঝতে পারবেন।

অনলাইনে কিস্তিতে মোবাইল কেনা যায়?

হ্যাঁ, বিষয় হচ্ছে অনলাইনে কিস্তিতে মোবাইল কেনা যায়।শুধু হচ্ছে emi সিস্টেম এ কিনতে হবে।

যার জন্য দরকার হবে একটি ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড।

কিস্তিতে মোবাইল চট্টগ্রাম থেকে কেনার উপায়?

চট্টগ্রাম এ লোকাল ভাবে বেশ কয়েকটি দোকান স্থানীয়দের কাছে মোবাইল বিক্রি করে থাকে।

এজন্য আপনাকে চট্টগ্রাম এর বড় কোনও ফেসবুক গ্রুপ থেকে হেল্প তথ্য পোস্ট করে জেনে নিতে পারেন।

অথবা কারোর কাছে জিগ্যেস করলেই জেনে নিতে পারেন।

ক্রেডিট কার্ড ছাড়া কিস্তিতে মোবাইল কেনার উপায় কি?

ক্রেডিট কার্ড ছাড়া কিস্তিতে মোবাইল কেনার উপায় হছে লোকাল ভাবে কিস্তিতে মোবাইল কিনতে হবে।

যেখানে হচ্ছে কোনো রকম ক্রেডিট কার্ডের দরকার হবে না।

এই বিষয়ে জানতে কিস্তিতে মোবাইল কেনার উপায় শিরোনামে আমাদের আগের লেখাটি এবং এই লেখাটি মনোযোগ দিয়ে পরে নিন।

তাহলে হচ্ছে খুব ক্লিয়ারলি বুঝতে পারবেন লোকালভাবে কিস্তিতে মোবাইল কেনা সম্পর্কে।

কিস্তিতে মোবাইল কিনলে কি মোবাইল গ্যারান্টি পাওয়া যায়?

অবশ্যই মোবাইল গ্যারান্টি পাবেন।আপনি তো অফিসিয়ালি মোবাইল কিনবেন।

সেক্ষেত্রে গ্যারান্টির সময় পর্যন্ত আপনি ওই ব্রান্ডের শো রুম এবং কাস্টমার কেয়ার থেকে বিনামূল্যে সকল সার্ভিস পাবেন।

কিস্তিতে মোবাইল কিনতে সর্বশেষ

আজকের পোষ্টে আমরা জেনেছি কিস্তিতে মোবাইল কিনতে চাই লে করণীয় কি। এবং কয় ভাবে কিস্তিতে মোবাইল কিনতে পারবেন।

Online এ EMI তে কিস্তিতে মোবাইল কেনার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট।

লোকাল ভাবে কিস্তিতে মোবাইল কেনার জন্য দরকারি ডকুমেন্ট কি কি লাগে।

জেনেছি দেশের প্রথম সারির কয়েকটি প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে যারা EMI System এ সারাদেশে মোবাইল বিক্রি করে।

এবং কিছু কোম্পানি সম্পর্কে যারা লোকাল কিস্তিতে মোবাইল বিক্রি করে। জেনেছি কিস্তিতে মোবাইল কেনার আগে সতর্কতা সমূহ।

আশা করছি এই বিষয়ে আর কোনো অজানা কিছু নেই।

এর পরেও কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করে জানান।

আশা করছি আমরা আপনার কমেন্টের উত্তর দিয়ে আপনাকে জানাতে সক্ষম হবো।

এছাড়াও বিভিন্ন বিষয়ে ব্লগ পড়ার জন্য নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। আমরা বিভিন্ন বিষয়ে প্রতিদিন ব্লগ পোস্ট করে থাকি।

সর্বশেষ আপডেট পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। চোখ রাখুন আমাদের ফেসবুক ব্লগ শেয়ার পেজে

7 thoughts on “কিস্তিতে মোবাইল কিনতে চাই – করণীয় কি?”

    • আপনি, আপনার বাবা, মা, ভাই কিংবা বড় বোনের জাতীয় পরিচয় পত্র ব্যবহার করে আপনার নিকটস্থ মোবাইল শো – রুম থেকে মোবাইল কিনতে পারবেন। এছাড়া আজকাল বাজারের অনেক দোকান ও পরিচিত মুখ দেখে কিস্তিতে মোবাইল বিক্রি করছে। আপনি সেভাবেও দেখতে পারেন।

      তবে কিস্তিতে মোবাইল নেওয়ার জন্য সহজ হচ্ছে অলটন শো রুম। কিন্তু তাদের নিয়ম অনুযায়ী নির্দিষ্ট একটি অংশ আপনাকে প্রথমে পেমেন্ট করতে হবে। বাকিতা কিস্তি সাপেক্ষে দিতে হবে।

      আশা করছি বাকি সকল তথ্য পোষ্টের মধ্যে পেয়েছেন। আরও কিছু জানার থাকলে কমেন্টে জানান। ধন্যবাদ।

      Reply

Leave a Comment

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.