পান খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

পান পাতার সাথে পরিচিত না এমন লোকের সংখ্যা নাই বললেই চলে। এমনকি জীবনে একবার পান খায় নি এমন লোকের সংখ্যাও শূন্য বলা চলে। আবার এমন মানুষ আছেন যাদের একবেলা ভাত না খেলে চলে কিন্তু পান তার চাই। কিন্তু অনেকেই পান খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানেন না।

এত বেশি পরিমাণ পান পাতা খাওয়ার প্রচলন থাকলেও অনেকেই জানেন না পান খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। কিছু মানুষ খাওয়া শুরু করে শকের বসে। কিছু মানুষ ভালো লাগে তাই খায়। কেউবা খেতে খেতে অভ্যাস হয়ে যায় যা একপর্যায়ে আসক্তির মতো হয়ে পরে।

আজকে আমরা জানবো পান খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। জানবো, পান পাতার উপকারিতা, পান পাতার অপকারিতা। জানবো শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজে পান পাতার রস কিভাবে সাহায্য করে। সর্বশেষ জানবো পান খাওয়ার সঠিক নিয়ম এবং সঠিক সময় সম্পর্কে।চলুন জেনে নেওয়া যাক পান খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত।

পান সাধারণত কারা খায়?

এমন প্রশ্ন যদি আপনাকে করা হয় যে পান সাধারণত কোন মানুষরা বেশি খায় তাহলে সঠিক উত্তর দেওয়া সম্ভব না। কারণ পান পাতার প্রচলন অনুযায়ী অঞ্চল ভেদে সব ধরনের সব বয়সের মানুষ পান খেয়ে থাকেন। যা তুলনামূলক কম বা বেশি।

যেমন ধরুন দেশের দক্ষিণ অঞ্চলে বেশিরভাগ বয়স্ক এবং ৪০ ঊর্ধ্ব ব্যক্তিরা বেশি পান খেয়ে থাকে।

শুধু পান ই না বরং পানের সাথে সুপারি, চুন এবং নানান রকমের জর্দা খেয়ে থাকে।

তবে শুধু পান খাওয়ায় উপকারিতা এবং চুন সুপারিতে কি কি ক্ষতি হয় তা জানেন না বেশিরভাগ মানুষেরাই।

আবার দেশের উত্তর অঞ্চলের ডিকে দেখলে দেখা যায় ছোট বড় সবাই পান খায় সমান ভাবেই। তাদের কাছে প্রত্যেক বেলা খাবারের পর পান খাওয়া যেন নিওমের মধ্যেই পরে। তবে এটি সব পরিবারে দেখা যায় এমনটা না।

প্রতি ১০০ পরিবারে হয়ত পান খাওয়ার সংখ্যা ৮০ টি পরিবারেই আছে বা তারও বেশি।

পান খাওয়া মূলত নির্ভর করে পানের উপকারিতা অপকারিতা সম্পর্কে জানা, মুখে ভালো লাগা, বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা সমাধান, নেশা ধরনের আসক্তি সহ বিভিন্ন কারণে মানুষ পান খেয়ে থাকে।

তাই এলাকা ভেদে পান বাণিজ্যিক ভাবে বেশ বড়সড় করেই চাস করা হয় বিঘার পর বিঘা জমিতে।

পান খাওয়ার সকল উপকারিতা

ক্যান্সার মতো মরনব্যাধি রোগ নিয়ন্ত্রণে যখন পানের ভুমিকা অপরিসীম সেহেতু বলার অপেক্ষা রাখে না যে পান খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে কত বিষয়েই।

চলুন নানি দাদীদের সবসময়ের সঙ্গী খাবার পান খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

মুখ পরিষ্কার এবং গন্ধহীনঃ আমাদের অনেকের মুখে জঘন্যতম দুর্গন্ধ হয়ে থাকে। যা অনেক সময় নিয়মিত ব্রাশ করলেও দুর হয় না।

এই সমস্যা সমাধানে মাঝে মধ্যে পান পাতা চিবিয়ে চিবিয়ে রস খেলে শতভাগ সমাধান করা যায়।

আবার অনেকের দেখা যায় মুখ বা মারি থেকে রক্ত পরে। পান পাতা বেতে পানের রস এক কাপ উস্ন গরম পানিতে মিশিয়ে প্রতিদিন গলায় নিয়ে গরগরা দিন।

এভাবে কয়েকদিন নিয়মিত ব্যবহারেই এই সমস্যা সমাধান হবে।

অন্যদিকে দাঁত এবং মারিকে সুস্থ রাখতে পান পাতার ভুমিকা অপরিসীম।

নাক থেকে রক্ত পরা থামাতে পানের ভুমিকাঃ অনেকের সান স্ট্রোক কিংবা অন্য কারণে নাক দিয়ে রক্ত পরে। অতি দ্রুত কিছুক্ষণের মধ্যে পান নাক থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করতে একটি পান মুরিয়ে নাকের মধ্যে গুজে দিতে হবে।

এবং মাথা হেলিয়ে বিশ্রাম নিতে হবে।পান পাতা অতি দ্রুও রক্ত জমাত বাধতে সাহায্য করে। যার ফলে দ্রুত রক্ত পরা বন্ধ হয়ে যাবে।

কান ব্যাথা কমাতেঃ কয়েক ফোটা পানের রস এবং নারকেল তেল মিশিয়েকানে দিলে কান ব্যথা কমে যায় খুব তারাত্রি।

তবে এই বিষয়ে প্রয়োগের আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

অ্যান্টিসেপ্টিক হিসেবেঃ ছোটখাটো কাটা ছেরায় পান পাতা রস করে কাটা জায়গায় লাগিয়ে দিতে হয়। এতে ব্যথা এবং ঘা কমে যায় কগুব রাতারাতি।

এছাড়াও শরীরের যেকোনো জায়গার ব্যথা কমে থাকে পান পাতার রসের ব্যবহারে।

প্রসাবে জ্বালা- পড়া কমাতেঃ কিডনির রগে আক্রান্ত বন্যক্তির প্রসাবে জ্বালা পড়া হয়। এই কষ্ট কমাতে পান খাওয়ার উপকার অনেক।

দুধের সাথে পানের রস মিশিয়ে খেলে এই সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে।

ত্বকের জন্য পান খাওয়ার উপকারিতাঃ  খুব কম মানুষে জানে পানে যে অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল প্রপার্টি আছে তা পিম্পল‚ অ্যাকনে সহজেই সারিয়ে তোলে।

এছাড়াও বিভিন্ন স্কিন অ্যালার্জি‚ ফুসকুড়ি‚ কালো ছোপ‚ সান বার্ন, দাদ কমাতে যথেষ্ট ভুমিকা রাখে।

এর জন্য কয়েকটা তাজা পান পাতা আর কাঁচা হলুদ একসঙ্গে বেটে আহত স্থানে নিয়মিত লাগাতে হবে। তবেই ফল পাওয়া সম্ভব হবে।

যৌনাঙ্গ যৌন চাহিদা ঠিক রাখতে পানের উপকারিতা

যোনী ঠিক রাখতেঃ মেয়েদের যৌনাঙ্গ ঠিক রাখতে পান পাতা ভুমিকা রাখে। ভ্যাজাইনাল বার্থের পর পান পাতা যোনীকে সঙ্কুচিত করতে সাহায্য করে।

আবার ভ্যাজাইনাল ডিসচার্জ বা ভ্যাজাইনাল ইচিং ও সারিয়ে দেয় খুব আরাতারি। শুধু তাই ই নয়। পান পুরুষদের যৌন স্বাস্থ্য ঠিক রাখতেও অসাধারণ ভুমিকা রাখে।

আরও পড়ুনঃ পিরিয়ডের সময় পেট ব্যথা কমানোর উপায়

সেক্স চাহিদা বাড়াতে পান পাতা ভুমিকা রাখেঃ অনেকের মধ্যে দেখা যায় সেক্স চাহিদা বা যৌন চাহিদা তুলনামূলক একটু বা অনেকটা কম থাকে।

তবে নিয়মিত শুধু পান পাতা খেলে সেক্স চাহিদা বেড়ে যায় অনেকাংশে।

পান খেলে বাড়ে যৌন আকাঙ্খা। যা গবেষকরা সম্প্রতি জন সম্মুখে এমনই দাবি করেছেন। এবং এর সত্যতা রয়েছে।

ডিওডোরেন্টে ভুমিকা রাখে পানঃ অবিশ্বাস্য হলেও সত্য। গোসলের পানিতে কিছু পান পাতার রস মিশিয়ে গোসল করুন।

এতে সারাদিন শরীর চাঙ্গা থাকবে। পাশাপাশি ঘাম কম হবে

এছাড়াও পান পানি ফুটিয়ে ঠান্ডা করে সেই পানি পান করলে ঘামের দুর্গন্ধ কমবে সম্পূর্ণ ভাবে| এছারা সেনসিটিভ বিষয় মহিলাদের মেনস্ট্রুয়েশন স্মেল ও কমবে।

সাধারণ রোগে পান পাতার উপকারিতা

মাথা ব্যথা কমাতে পানের ভুমিকাঃ অতিরিক্ত গরম কিংবা অন্য কোনো কারণে মাথা ব্যথা করলে কপালে কয়েকটা পান পাতা রএখে দিন। এছাড়াও পান পাতার রস মাথায় বা কপালে লাগালে মাথা ব্যথা কমে যায় খুব দ্রুত।

অ্যান্টি ফাংগাল থেকে মুক্তিতে পানের ব্যবহারঃ শরীরের যে সব অংশে ফাংগাল ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা আছে বা হয়েছে সেখানে পান পাতার রস লাগান।

যেমন পায়ের আঙুল‚ প্রভৃতি সেই সব জায়গায় নিয়মিত পানের রস লাগাতে হবে।

সতর্কতা বাড়াতে পান খাওয়ার উপকারিতাঃ আপনার ইদানিং কি লেথার্জিক লাগছে? তাহলে মধুর সঙ্গে পান পাতার রস খান নিয়মিত। এতে এনার্জি তো ফিরে পাবেন সম্পূর্ণ। সাথে একই সঙ্গে মেন্টাল ফাংশানিংও জোরদার হবে কয়েকগুণ বেশি।

সর্দি কমাতে পান খাওয়ার উপকারঃ অনেক সময় বুকে সর্দি জমে যায়। জীবন হয়ে যায় দুর্বিষহ।

এমন হলে সরিষার তেল আর পান পাতা ভালো করে গরম করে বুকে লাগাতে হবে নিয়মিত।

এছাড়াও ঠান্ডা লেগে সর্দি হলে পান পাতা‚ এলাচ‚ লবঙ্গ একসঙ্গে ফুটিয়ে গাঢ় করে তার পানি নিয়মিত কয়েকদিন খেলে সর্দি ঠাণ্ডা কমে যাবে সম্পূর্ণ আকারে।

হজম শক্তি বাড়াতে পান খাওয়ার উপকারিতা

সাধারণত বেশির ভাগ সময়ে খাওয়াদাওয়ার পর পান খাওয়া হয়। এটা করা হয় কারণ পান খাদ্য হজমে সাহায্য করে।

এছাড়াও পান গ্যাস‚ অম্বলও কমাতে সবথেকে বেশি ভুমিকা রাখে। এছাড়াও যাদের কনস্টিপেশনের সমস্যা আছে তাদের জন্যেও উপকারী এই পান পাতা।

এছাড়া পেট খারাপ হলে পেটে যে ব্যথা করে অনেকসময় তাও কমাতে সাহায্য করে চিরপরিচিত এই পান পাতা।

মেটাবলিজম বাড়াতে পান পাতার ভুমিকাঃ নিয়মিত পান খেলে শরীরের মেটাবলিজম বাড়ে কয়েকগুণ। যার ফলে ব্লাড সার্কুলেশন বেড়ে যায়।

আর এজন্য বিভিন্ন প্রোটিন‚ ভিটামিন‚ মিনারেল অ্যাবজর্ব করতে সাহায্য করে থাকে পান।

খিদে বাড়াতে সাহায্য করেঃ ক্ষুধা লাগে না। খেতে অনিচ্ছা। এই সমস্যা যেন আমাদের দেশের মানুষের কমন সমসশা। পেটের পিএইচ লেভেল ঠিক করতে সাহায্য করে পানের রস।

এর ফলে পেটে বায়ু হয় না এছাড়াও পেট ফাঁপা কমে সম্পূর্ণ রুপে।

বিশেষ করে পান পাতা শরীর থেকে টক্সিন বের করতে সাহায্য করে। এর ফলে খিদে বাড়ে কয়েকগুণ বেশি।

শরীরের ক্ষত কমাতে পানের ভুমিকাঃ পান পাতায় ত্থাকে অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল রাসায়নিক।

তাই পান পাতা বেটে বা রস করে ক্ষতস্থানে দিলে দ্রুত ক্ষত নিরাময় হয়।

লাল চা খেলে যা হয় । ক্ষতি উপকার

পান পাতা ব্যবহার করলে অন্য কিছু সংক্রমণের ভয় থাকে না একদমই।

পানের বেদনানাশক গুণ থাকায় ব্যথা হতে মুক্তি মেলে পান বেটে ব্যথা স্থানে লাগালেই।

গলার খুসখুস কমাতে সাহায্য করে পানঃ গলা খুসখুস করলে পান পাতার ৫ মিলিলিটার রস এক গ্লাস গরম পানিতে মিশিয়ে ধিরে ধিরে খেয়ে ফেলুন। তবে এতে আরাম এবং ফল দুটিই পাবেন।

বিখ্যাত অনেক গায়ক গলা ভালো রাখতে এই সূত্র ব্যবহার করে আসছে নিয়মিত।

পান খাওয়ার অপকারিতা । পান যেসব ক্ষতি করে

এতক্ষণ পান খাওয়ার উপকারিতা জানতে জানতে হয়ত ভুলে গেছেন পান খাওয়ার কিছু ক্ষতিকর দিক ও আছে।

এবং পানের সাথে সুপারি, অতিরিক্ত চুন কিংবা ভিন্ন পদের জর্দা খাওয়া যাবে কি না বা খেলে উপকার নাকি ক্ষতি হবে তা জানতে হবে।

১) সবসময় খাওয়ার পরে পান খাওয়া উচিত। অর্থাৎ ভরা পেটে পান খাওয়ার জন্য যথ্রথ সময়।

২) অতিরিক্ত চুন খেলে দাতের মারাত্মক ক্ষতি হয়। 

৩) পানের সাথে যেকোনো মানের বা স্বাদের জর্দা মিশিয়ে খেলে পানের সম্পূর্ণ গুনাগুন নষ্ট হয়।

এবং শরীরের জন্য জর্দা মারাত্মক ক্ষতি বয়ে আনে।

৪) অইরিক্ত পান খাওয়ার ফলে মুখে এবং চোখের রোগ হয়ে থাকে।

এবং পানের সঙ্গে কোনো ভাবেই অতিরিক্ত সুপারি খাওয়া যাবে না। মনে রাখবেন অতিরিক্ত সুপারি খেলে কিডনিতে পাথর পর্যন্ত হতে পারে।

আরও পড়ুনঃ গরমে ত্বক ভালো রাখার সহজ উপায়

৫) অনেকে পানের সাথে খয়ের খেয়ে থাকেন। এটি চরম বোকামি। এতে ফুস্ফফুসে ক্যান্সার হয়।

৬) জ্বর এবং দাতের সমস্যায় আক্রান্ত হলে পান খাওয়া বন্ধ রাখতে হবে।

৭) পান হচ্ছে উষ্ণ ও পিত্তকারক। তাই এটি শিশুরা এবং অন্তঃসত্ত্বা নারীদের পান খাওয়া থেকে দূরে রাখতে হবে। 

৮) খুব কম পরিমাণ সুপারি খেতে হবে। মনে রাখবেন পান শুধু মাত্র রসটুকুই আপনার উপকার। তাই সুপারির পরিমাণ কমিয়ে আনুন।

এছাড়াও সবকিছু যেমন অতিরিক্ত কিছুই ভালো না। ঠিক তেমনই অতিরিক্ত পান খাওয়াও ভালো না।

তাই বেশি পান খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।

পান খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা নিয়ে প্রশ্ন উত্তর । FAQS

পান খাওয়ার সঠিক সময় কখন?

খাওয়ার সঠিক সময় হচ্ছে ভরা পেটে। অর্থাৎ খাওয়ার পর।

কি পরিমাণ সুপারি পানের সাথে খাওয়া উচিত?

যদি সুপারি ছাড়া পান খাওয়া সম্ভব হয় আহলে সেটা শরীরের জন্য সবথেকে ভালো। তবে সেটা না পারলে একদম কম খাবেন।

কোন বয়সের মানুষের পান খাওয়া উচিত না?

সাধারণত বাচ্চাদের এবং গর্ভবতী মহিলাদের জন্য পান খাওয়া ক্ষতিকর।

আরও পড়ুনঃ তালশাঁস খেলে যা হয় , উপকার ও অপকারিতা 

পান খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা নিয়ে সর্বশেষ

আজকে আমরা জেনেছি পান খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত।

আশা করি এই বিষয়ে পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার পরে আর কিছু অজানা থাকবে না।

এরপরেও কিছু জানতে চাইলে কমেন্টে জানান। আমাদের প্রতিনিধি আপনার কমেন্টের উত্তর দিবেন।

আরও পড়ুনঃ গরমে সতেজ থাকতে যা করবেন

বিভিন্ন বিষয়ে নিয়মিত আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। চোখ রাখুন আমাদের আমাদের অফিসিয়াল ব্লগের ফেসবুক পেজে।

6 thoughts on “পান খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা”

  1. গর্ভবতী মহিলা যদি সুপারি, চুন,জর্দা এসব বাদ দিয়ে শুধু পান খায় তাও দিনে ২/১ টা, তবে কি ক্ষতির সম্ভাবনা আছে?

    Reply
    • না তাতে ক্ষতি নেই। তবে, চেকআপের সময় ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে নেওয়া ভালো। ধন্যবাদ।

      Reply

Leave a Comment

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.