নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন

ঔষধি গাছ লতা পাতার মধ্যে নিম গাছ অন্যতম একটি। আর এই নিম পাতার উপকারিতার যেন কোনো শেষ নেই। নিম পাতা এত দরকারি একটি জিনিস যার কারণে নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান।

প্রিয় পাঠক, স্বাগত Dainik Kantha এর আজকের পোস্ট “নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা । নিম পাতা সম্পর্কে বিস্তারিত” এ।

আজকের পোষ্টে আমরা জানবো, নিম পাতায় উপস্থিত পুষ্টিগুন উপাদান সমূহ, নিম পাতার এবং নিমের ডালের উপকারি দিক সমূহ, নিম পাতার অপকারিতা সমূহ সহ নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে সকল তথ্য।

নিম পাতার পরিচিতি

আমাদের দেশে অনেক সু পরিচিত এবং সচরাচর বিশেষ করে বাড়ির আঙ্গিনায় নিম গাছ দেখা যায়। নিম গাছ বাড়ির পাশে থাকা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি। নিমের ডাল এবং পাতা দুইটির স্বাদ ই তিতা।

এছাড়া নিমের পাতা আকৃতিতে ছোট এবং চারিপাশ খাচ কাটা খাচ কাটা দেখতে। নিম গাছের ডাল এবং পাতা তেতো হলেও এর উপকারিতার কোনো শেষ নেই। নিম গাছের পাতায় বয়ে যাওয়া বাতাসও স্বাস্থ্যের পক্ষে ভীষণ উপকারি।

এই পোস্টে উপরের ফিচার ইমেজে যে গাছ এবং পাতা দেখতে পাচ্ছেন এটি ই নিম গাছ এবং নিম পাতা। একটি নিম গাছ ১০ বছর সময় নেয় প্রাপ্তবয়স্ক হতে। এবং শত বছরের বেশি সময় বেঁচে থাকে।

আরও পড়ুনঃ পান খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

নিম পাতার উপকারি দিক ই নয় শুধু। নিমের ডাল মিসওয়াক হিসেবে ব্যবহারেও রয়েছে ভীষণ উপকার। এবং নিম গাছের উপকারিতাও যেন কোনো দিক থেকে কম নয়। আর এসব ই আমরা আজকের পোষ্টে জানবো।

নিম পাতায় পুষ্টিগুন উপাদান

আমরা কম বেশি সকলেই জানি যে, নিম পাতা এমনকি নিমের ডাল আমাদের জন্য ভীষণ উপকারি। কিন্তু নিম পাতায় পুষ্টিগুণ উপাদান কি আছে যার কারণে এত উপকারি সে বিষয়ে কয়জনে জানি?

নিম পাতায় রয়েছে প্রচুর পুষ্টিগুণ। চলুন তাহলে, নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা জানার আগে নিম পাতা কেন এত উপকারি অর্থাৎ নিম পাতার পুষ্টিগুণ হিসেবে এতে কি কি আছে তা জেনে নেওয়া যাক।

আরও পড়ুনঃ বেলের উপকারিতা ও অপকারিতা

নিচে প্রতি ৩৫ গ্রাম নিম পাতার পুষ্টিগুণ উপাদানের মধ্যে কোন পুষ্টিগুণটি কি পরিমানে আছে তা জেনে নেওয়া যাক।

নিম পাতায় পুষ্টিগুণ উপাদান সমূহঃ

  • ক্যালোরিঃ ৪৫
  • ফ্যাটঃ ০.০০৩ গ্রাম
  • প্রোটিনঃ ২.৪৮ গ্রাম
  • ফাইবারঃ ৬.৭৭ গ্রাম
  • ফসফরাসঃ ২৩ মিলি গ্রাম 
  • কার্বোহাইড্রেটঃ ৮.১ গ্রাম
  • আয়রনঃ ৫.৯৮ মিলি গ্রাম 
  • ক্যালসিয়ামঃ ১৭৫.৫ মিলি গ্রাম
  • ম্যাগনেসিয়ামঃ ৪৪.৪৫ মিলি গ্রাম 
  • পটাশিয়ামঃ ৮৮.৯ মিলি গ্রাম 
  • সোডিয়ামঃ ২৫.২৭ মিলি গ্রাম 

নিম পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, খনিজ পদার্থ, ক্যালসিয়াম, ফরফরাস, ভিটামিন সি এবং ফ্যাটি এসিড। নিম পাতায় এসব উপাদানের পরিমাণ জেনে নেওয়া যাক।

  • নিম পাতার মোট উপাদানের ৭.১ ভাগ প্রোটিন।
  • নিম পাতার মোট উপাদানের ২২.৯ ভাগ কার্বোহাইড্রেট।

এছাড়াও নিম পাতার মধ্যে রয়েছে

  • প্রালাইন
  • সিস্টাইন
  • টাইরোসিন
  • অ্যালানাইন
  • ফ্যাটি এসিড
  • অ্যামিনো এসিড
  • গ্লুটামিক অ্যাসিড
  • অ্যাসপার্টিক এসিড

নিম পাতার উপাদানে পুষ্টিগুণের নাম এবং পরিমাণ দেখে এতক্ষণে নিসচিউ বুঝতে পারছেন যে কেন নিম পাতা কিংবা নিম ফল কিংবা নিমের ডাল এত উপকারি মানবদেহের জন্য।

আরও পড়ুনঃ ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার (ডেঙ্গু সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন)

কোনো জিনিসের উপকারিতা ও অপকারিতা নির্ভর করে ওই জিনিসের উপাদান বস্তুর উপর।

তাহলে এখন বুঝতে সুবিধা যে, নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা কিসে কিসে। তবুও চলুন নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা দেখে নেওয়া যাক এক পলকে।

নিম পাতার উপকারিতা

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নিম গাছকে “একুশ শতকের বৃক্ষ” হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। এবার নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন আমাদের জন্য নিম পাতা কতটা উপকারি একটি বস্তু।

চলুন নিম পাতার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাকঃ

  • শরীরে কৃমি নিয়ন্ত্রণে নিম পাতার উপকারিতা রয়েছে।
  • ম্যালেরিয়া রোগ প্রতিরোধে নিম পাতার ব্যবহার হয়ে থাকে।
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে নিম পাতা ঔষধের থেকে বেশি ভূমিকা রাখে।
  • অ্যাজমা নিয়ন্ত্রণে নিম পাতা অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
  • লিভারের স্বাস্থ্যরক্ষায় নিম পাতার ব্যবহারে উপকারিতা আছে।
  • আলসার চিকিৎসায় নিম পাতার ব্যবহার হতে পারে সেরা চিকিৎসা।
  • ত্বকের যত্ন কিংবা চিকিৎসায় নিম পাতা ভীষণ উপকারি।
  • ক্যান্সার প্রতিরোধ এবং নিয়ন্ত্রণ দুইটিতেই নিম পাতা ভীষণ কার্যকরী।
  • জন্ম নিয়ন্ত্রণে মেয়েদের জন্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই ভীষণ কার্যকরী।
  • মাথার খুশকি কিংবা উকুন রোধে নিম পাতার গুঁড়া অন্যতম কার্যকরী ঔষধ। 
  • হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে নিম পাতার রসের ভূমিকা অপরিসীম।
  • নিয়মিত নিম পাতার রস খেলে অতিরিক্ত ওজন কমাতে সরাসরি ভূমিকা রাখে। 
  • রক্ত পরিষ্কার রাখতে নিম পাতার ভূমিকা অনেক ক্ষেত্রে ঔষধের থেকেও কার্যকরী।
  • দাত ও মাড়ির সমস্যা সমাধানে নিমের ডালকে মিসওয়াক ব্যবহারের বিকল্প নেই।
  • এছাড়াও আরও অনেক ক্ষেত্রে মানবশরীরের জন্য নিম পাতার উপকারিতা অনেক।
  • ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে প্রতিদিন ১৫ থেকে ২০ টি নিম পাতা খেলেই সমসস্যা সমাধান।
  • কুষ্ঠ রোগ কিংবা খোস পাঁচড়া থেকে মুক্তি দিতেও নিম পাতা কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
  • কফজনিত বুকের ব্যথা নিয়ন্ত্রণে নিম পাতার রসের ভূমিকা অনেক। (শুধু মধ্যবয়সীদের ক্ষেত্রে)
  • দীর্ঘদিন ধরে পাতলা পায়খানা হলে ৩০ ফোটা নিম পাতার রস পানিতে দিয়ে খেলেই ঠিক হয়ে যায়।

এছাড়াও আরও বেশ কিছু ক্ষেত্রে নিম পাতার উপকারিতা অনেক বেশি রয়েছে। যেমনঃ

নিম গাছের পাতা কুষ্ঠ রোগ, পেটে ব্যথা,ত্বকে আলসার,জ্বর, চোখের নানা ব্যাধি, ডায়াবেটিস, মাড়ি ফুলে যাওয়া, হৃদপিণ্ড ও ধমনীর নানা রোগ এবং যকৃতের সমস্যার মত রোগের ঔষধ হিসাবে ব্যবহার করা হয়।

তাছাড়াও নিম পাতার রস কৃমিনাশক ঔষধ হিসাবে খুবই কার্যকরী ভূমিকা রাখে। কারণ নিম গাছের পাতায় উপস্থিত রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

নিম পাতার অপকারিতা

দেখুন, সবকিছুর ই একটি পার্শ্বপতিক্রিয়া আছে। কিন্তু উপকারিতার দিক বিবেচনা করলে নিম পাতায় কোনো অপকারিতা আছে তা বলা যাবে না। তবে হ্যাঁ, নিম পাতা ব্যবহারে কিছু সতর্কতা আছে।

আরও পড়ুনঃ ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার (ডেঙ্গু সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন)

চলুন, নিম পাতার নাম মাত্র কয়েকটি অসুবিধা বা অপকারিতা জেনে নেওয়া যাকঃ

  • অতিরিক্ত নিম পাতা খেলে কিছু কিছু ক্ষেত্রে তা বন্ধ্যাত্বের কারণ হতে পারে।
  • নিম্ন রক্তচাপ বা লো প্রেসারে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য নিম পাতা পরিমিত পরিমানে খাওয়া উচিত।
  • কারণ, নিম পাতা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
  • এছাড়া গর্ভবতী অবস্থায় মহিলাদের নিম পাতা খাওয়া কোনমতেই উচিত নয়। কারণ গর্ভবতী অবস্থায় নিম পাতা খেলে গর্ভপাত হওয়ার মারাত্মক সম্ভাবনা থাকে।

আরও পড়ুনঃ পেটের গ্যাস কমানোর উপায় । গ্যাস্ট্রিক এর লক্ষণ ও প্রতিকার

এছাড়া বিশেষ কোনো অপকারিতা নিম পাতায় নেই। নিম পাতায় যা আছে তা হচ্ছে নিম পাতা উপকারি। কিন্তু অতিরিক্ত ব্যবহার বা খাওয়া যাবে না। কারণ, সবকিছুর একটি সীমা আছে।

নিম পাতা ব্যবহারে সতর্কতা

দেখুন, সবকিছুতেই উপকারিতা ও অপকারিতা আছে। কিন্তু বলতে গেলে নিম পাতায় শতভাগের প্রায় ৯৯ ভাগ ই উপকারিতা বয়ে আনে।

তাই বলে, নিজ ইচ্ছে মতো খেলেই বা ব্যবহার করলেই হবে নাহ। কারণ, মনে রাখা উচিত যে, যতই উপকারি হোক মাত্রাতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো না।

যেমন ধরুনঃ আপনি জানেন নিম পাতার রস খেলে শরীর ভালো থাকে। তাই বলে প্রতিদিন আপনি ৪ থেকে ৫ গ্লাস নিম পাতার রস খাবেন?

আরও পড়ুনঃ গলা জ্বলার কারণ । গলা জ্বলা দূর করার উপায়

একদম ই না। প্রতিদিন আপনি অর্ধেক চায়ের কাপ পরিমাণ খেতে পারেন তাও দীর্ঘদিন না। তাহলে এক নজরে দেখে নাও যাক নিম পাতা খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা সম্পর্কে বিস্তারিত।

  • খালিপেটে একভাবে অনেক দিন খাওয়া যাবে না
  • খুব কম পরিমাণে ব্যবহারক ইনবা খেতে হবে।
  • মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার বা খেলে উপকারের জায়গায় ক্ষতি হবে।
  • আপনি কোনো এন্টিবায়োটিক খেলে নিম পাতা খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
  • এছাড়া নিম পাতা খাওয়ার আগে পরিস্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নিবেন।
  • নিম পাতা খুব বাচ্চা এবং বয়স্কদের না খাওয়ানো ই ভালো।
  • গর্ভবতী মেয়েদের নিম পাতা থেকে দূরে রাখুন।

এছাড়াও আপনার শারীরিক অবস্থা বুঝে আপনি নিম পাতা পরিমাণ মতো ব্যবহার বা সেবন করুন। আশা করছি উপরে উল্লেখিত রোগ বা শারীরিক সমস্যা ছাড়াও আপনি শরীরে সার্বিক দিক থেকে উপকৃত হবেন।

নিম পাতা সম্পর্কিত FAQS

প্রঃ নিম পাতার বৈজ্ঞানিক নাম কি?

= Azadirachta indica.

প্রঃ নিম পাতা মুখে দিলে কি হয়?

= নিম পাতা মুখে দেওয়া বলতে বোঝানো হয়েছে রূপচর্চায় নিম পাতা কিভাবে ভূমিকা রাখে। চলুন জেনে নেওয়া যাকঃ

ত্বকের ইনফেকশন দূর করতে সাহায্য করে।
ব্রণ দূর করতে ভূমিকা রাখে।
টোনার হিসেবে নিম পাতার ব্যবহার হয়।
শুষ্ক ত্বকের যত্নে নিম পাতার গুড়ি ব্যভার হয়।
ব্ল্যাকহেড এবং মুখের গর্ত কমাতেও মুখে নিম পাতা মাখানো হয়।

প্রঃ খালি পেটে নিম পাতার রস খেলে কি হয?

= খালি পেটে নিম পাতার রস খেলে আপনার শরীরে যেসব সমসস্যা আছে তার বেশিরভাগ গুলি ঠিক হতে সাহায্য করবে।

এর মধ্যে ডায়াবেটিস, কুষ্ঠরোগ, ত্বকের আলসার, চোখের নানাবিধ ব্যাধি, পেট ব্যথা, ডায়াবেটিস, হৃৎপিণ্ড ও ধমনীর নানা রোগ, জ্বর, মাড়ি ফুলে যাওয়া এবং যকৃতের রোগ সহ নানান রোগের সমসস্যা সমাধান হবে।

প্রঃ নিম পাতা ও কাঁচা হলুদ মুখে দিলে কি হয়?

= কাচা হলুদ এবং নিম পাতা বেটে মুখে বা শরীরের যেকোনো ত্বকে লাগালে ত্বক উজ্জ্বল ও সুন্দর হয়। এছাড়াও ব্রণ সমস্যায় নিমপাতা এবং হলুদের পেস্ট জাদুর মতো ব্রণ কমাতে সাহায্য করে।

প্রঃ নিম পাতা দিয়ে উকুন মারার উপায় কি?

= নিম পাতা দিয়ে উকুন মারার উপায় জানার আগে জানা উচিত নিম পাতায় কেন উকুন দূর হবে। কারণ, নিম পাতা মাত্রাতিরিক্ত তিতা। যার কারণে উকুন তিতা খেলে মরে যায় আর তিতার গন্ধ পেলেও ওরা চলে যায় কিংবা মারা যায়।

এজন্য আপনাকে প্রথমে খুব ভালোভাবে মিহি করে নিম পাতা বেটে নিতে হবে। এরপর, চুলের আগা থেকে গোঁড়া অব্ধি সুন্দরভাবে লাগিয়ে ২ থেকে ৩ ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হবে। মনে রাখবেন, একটি চুলও যেন নিম পাতা থেকে বাহিরে না থাকে।

এরপর ধুয়ে শ্যাম্পু দিয়ে নিন। সবথেকে বড় কথা হচ্ছে, এতে শরীরে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।

প্রঃ নিম পাতার বড়ি খাওয়ার নিয়ম কি?

= নির্ভর করছে আপনি কি কারণে খাচ্ছেন? নিম পাতার বড়ি খাওয়ার কারণ তিতা স্বাদ এড়ানো। তাই, নিম পাতার বড়ি স্বাভাবিক ভাবে খেলেই হবে।

নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে সর্বশেষ

প্রিয় পাঠক, Dainikkantha এর আজকের পোস্ট থেকে আমরা নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিত সম্পর্কে বিস্তারিত জেনেছি।

আশা করছি এই পোস্ট “নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা” থেকে নিম পাতার পরিচয়, নিম পাতার উপাদান সমূহ, নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সহ নিম পাতা ব্যবহার সতর্কতা জেনেছি।

আশা করছি এই পোস্ট থেকে নিম পাতা সম্পর্কে সকল বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এরপরেও কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করে জানান। সেখানে আপডেট করে জানিয়ে দেওয়া হবে।

এছাড়া এই সম্পর্কিত আমাদের অন্যান্য সকল পোস্ট পড়তে Health category ভিজিট করুন।

নিয়মিত আমাদের সকল পোস্ট পড়তে Dainik Kantha ভিজিট করুন। সর্বশেষ আপডেট পেতে চোখ রাখুন অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ Dainikkantha এ।

Leave a Comment

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.