ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার (ডেঙ্গু সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন)

বছরের বিভিন্ন সময়ে আমাদের দেশে ডেঙ্গু আক্রমনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এর অন্যতম কারণ আমরা ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানি না।

প্রিয় পাঠক, স্বাগত Dainik Kantha এর স্বাস্থ্য বিষয়ক পোস্ট “ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার (ডেঙ্গু সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন)” এ।

আজকের পোস্টে আমরা জানবো, ডেঙ্গু কি এবং কিভাবে ছড়ায়, ডেঙ্গু রোগের লক্ষণগুলো কি কি, ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয়, ডেঙ্গু রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা এবং ডেঙ্গু থেকে বাঁচার উপায় নিয়ে বিস্তারিত।

ডেঙ্গু কি | কিভাবে ডেঙ্গু রোগ ছড়ায়

মূলত একপ্রকার রোগ যাকে ডেঙ্গু বলা হয়। ডেঙ্গু রোগ যাকে ডেঙ্গু জ্বর বলে থাকি এই ডেঙ্গু হয় এডিস মশার কামরের ফলে। ডেঙ্গু জ্বর মশা বাহিত একটি ভাইরাস রোগ।

যখন কোনো ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তিকে কামড়ানো এডিস মশা অন্য এক ব্যক্তিকে কামরায় তখন ওই ব্যক্তিরও ডেঙ্গু হয়ে থাকেহ।

ডেঙ্গু সাধারণ একটি রোগ হলেও অবহেলা বা অসচেতনতার কারণে মানুষ এই রোগে কয়েকদিনের মধ্যে মারা যেতে পারে।

ডেঙ্গু মশা সাধারণ জমে থাকা পরিস্কার পানিতে জন্মায়। বিশেষ করে বৃষ্টির সময়ে আশপাশে বৃষ্টির পানি জমে থাকে বিধায় তখন এডিস মশার উপদ্রব বেশি হয়।

তবে, বর্তমানে আমাদের অসচেতনার ফলে বৃষ্টি ছাড়াও সবসময়ে এডিস মশার উপদ্রব বেড়েই চলছেহ্।

ডেঙ্গু জ্বর কি, ডেঙ্গু জ্বর কেন হয় এবং ডেঙ্গু জ্বর কাকে বলে তা এতক্ষণে বুঝতে পারছেন। এবার আমরা ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষ্মণ এবং প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো।

ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ সমূহ

আমাদের শরীরে বিভিন্ন কারণে তাপমাত্রা বেড়ে যায়। যাকে আমরা জ্বর বলি। কিন্তু সব জ্বর মানেই কিন্তু ডেঙ্গু জ্বর নাহ্। তবে ডেঙ্গু জ্বর হলে নিচের এক বা একাধিক লক্ষণ দেখা যেতে পারে। যেমন:

  • জ্বরের পরিমাণ ১০১ থেকে ১০৩ ডিগ্রি বা তার বেশিও হতে পারে।
  • একটানা অনেকদিন জ্বর স্থায়ী হতে পারে। আবার ছেরে ছেরেও জ্বর হতে পারেহ্।
  • শরীরে বিভিন্ন জায়গায় ব্যথা হতে পারে। এছাড়াও কিছু অঙ্গপ্রত্যঙ্গ যেমন: মাথা ব্যথা, চোখ ব্যথা, চামড়ায় লাল দাগ দেখা দিতে পারে।
  • খাওয়ার ইচ্ছে কমে আসবে। শরীরে ম্যাজম্যাজে অনুভব হবেহ্। শরীর ঠান্ডা হয়ে যেতে পারেহ্।
  • ডেঙ্গুর সিরিয়াস ধাপ সিভিয়ার ডেঙ্গু হলে নিচের কারণগুলো বিশেষ ভাবে দেখা দিতে পারে। যেমন:
  1. সহ্যের বাহিরে তীব্র পরিমাণ পেট ব্যথা।
  2. পেট ফুলে যাওয়া এবং রক্তবমি হওয়া।
  3. মুখে বা দাতের মাড়ি থেকে রক্তক্ষরণ হওয়া।
  4. শরীরের অভ্যন্তরে (চামড়ার নিচে) রক্তক্ষরণ হওয়া।
  5. শ্বাসকার্যে স্বাভাবিক এর চেয়ে বেশি দ্রুত হওয়া।
  6. অস্বাভাবিক পরিমাণ ঘুৃম ঘুম আসা, ইত্যাদি।
  • ডেঙ্গু রোগের প্রাথমি লক্ষণ থেকল মানব শরীরে পানিশূন্যতা তৈরি হয়।
  • পালস রেট বেড়ে যায় এবং রক্তচাপ কমে যায়।
  • শরীর অতিরিক্ত ঠান্ডা হয়, শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়।
  • শরীর ও মন অস্থির হয়ে থাকেহ্।

সাধারণত ডেঙ্গু রোগ বা ডেঙ্গু জ্বর হলে উপরে উল্লেখিত লক্ষণগুলি দেখা দেয়। তবে এছাড়াও কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে।

ডেঙ্গু রোগে অন্যতম আর কিছু লক্ষণ হচ্ছে,

আরও পড়ুনঃ পিরিয়ডের সময় পেট ব্যথা কমানোর উপায়

  • শরীরে পানি শুন্যতা দেখা দেওয়া।
  • পালস রেট (প্রতি মিনিটে হার্ট কতবার বিট করছে) বেড়ে যায়।
  • শরীরে স্বাভাবিকের চেয়ে রক্তচাপ অনেক কমে যায়।
  • মানব শরীর ঠাণ্ডা হয়ে যায় এবং শ্বাসপ্রশ্বাস ঘন হয়ে যায়।
  • রোগী শারীরিক ও মানসিক ভাবে অস্থির বোধ করেন।

এমন লক্ষণ দেখা দিলে এক মুহুরত দেরি না করে রোগীকে ডাক্তারের কাছে বা হাসপাতালে নিএ যেতে হবে।

কারণ, ডেঙ্গু এমন এক রোগ যে রোগী কিংবা তার স্বজনরা বুঝতেও পারে না রোগী কখন মৃত্যুর মুখে ঢলে পরছে।

ডেঙ্গু রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা । ডেঙ্গু হলে করণীয়

বর্তমান পরিস্থিতিতে ডেঙ্গু হওয়া অস্বাভাবিক কিছু না। কিন্তু ডেঙ্গু হলেই কি হাসপাতাল কিংবা ডাক্তারের কাছে যেতে হবে?

না, ডেঙ্গু রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা আছে। ডেঙ্গু রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা ফলো করতে পারেন তাহলে ডেঙ্গু রোগ তাকে খুব একটা নরম করতে পারে না।

তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ডেঙ্গু রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা অর্থাৎ ডেঙ্গু হলে করনীয় সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত।

আরও পড়ুনঃ স্বামী স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ সম্পর্কিত সতর্কতা

ডেঙ্গুর লক্ষণ দেখা দিলে আশপাশের স্বীকৃত চিকিৎসা সেবা কেন্দ্র থেকে ডেঙ্গু টেস্ট করতে হবে।

ডেঙ্গু টেস্ট রেজাল্ট পজেটিভ হলে নিচের দিকনির্দেশনা গুলো মেনে চললে ঘরে বসেই ডেঙ্গু রোগ প্রতিহত করা সম্ভব।

ডেঙ্গু রোগে রোগীর শরীর অতিরিক্ত ব্যথা অনুভব হয়। যার ফলে ডাক্তাররা প্যারাসিটামল খেতে বলেন। কিন্তু ডেঙ্গু পজেটিভ শিওর না হওয়া পর্যন্ত প্যারাসিটামল খেলে রক্তক্ষরণে মৃত্যু হতে পারে। তাই, ব্যাথানাশক ঔষধে খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে হবে।

চিকিৎসকরা ডেঙ্গু রোগীদের অনেক বেশি পরিমাণ তরল খাবার বিশেষ করে ফলের জুস খেতে বলেন। কারণ, ৯০ ভাগ ডেঙ্গু কমায় তরল খাবার সমুহ। ডেঙ্গু রোগীর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তরল খাবারের তালিকে নিচে দিয়ে দেওয়া হলোঃ

  • ভাতের মার,
  • স্যালাইন,
  • স্যুপ খাবার,
  • লেবুর পানি,
  • ডাবের পানি এবং ডাবের নরম অংশ,
  • যেকোনো ভিটামিন সমৃদ্ধ ফলের জুস,
  • পেয়ারার রস কিংবা পেয়ারা খেতে হবে,
  • মোট কথা ভিটামিন সি জাতীয় ফলমূলের মধ্যে সব খেতে হবে।

এছারাও ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ দেখা দেওয়ার সাথে সাথে আর কিছু প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া একান্ত জরুরি। এতে করে শরীরে ইমিউন সিস্টেম তথা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং ডেঙ্গু হলেও শরীর সতেজ থাকতে ভুমিকা রাখে।

তরল খাবারের পাশাপাশি যেসব খাবার ডেঙ্গু রোগীর খাবারে থাকা অত্যন্ত জরুরি তা হচ্ছেঃ 

  • যেকোনো পুষ্টিসমৃদ্ধ ডাল,
  • হাস কিংবা মুরগীর ডিম (দেশি হলে ভালো হয়)
  • মুরগীর মাংস (দেশি হলে ভালো হয়)
  • ছোট কিংবা কুচা মাছের ঝোল সহ অন্যান্য পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার।

ডেঙ্গুতে প্লাটিলেট কমে গেলে করণীয়

কোনো ব্যক্তির ডেঙ্গু হলে ওই ব্যক্তির রক্তে প্লাটিলেট কমে যায়। আর রক্তে প্লাটিলেট কমে গেলে রক্তক্ষরণের ভয় থাকে। তাই রক্তে প্লাটিলেট বাড়ে এমন সব খাবার ডেঙ্গু রোগীকে বেশি বেশি করে খাওয়াতে হবে। রক্তে প্লাটিলেট বাড়াতে সাহায্য করে এমন কিছু খাবার হচ্ছেঃ

  • দই খেতে হবে,
  • গ্রিন টি খেতে হবে,
  • ব্রোকলি খেতে হবে,
  • পালংশাক খেতে হবে,
  • কাঠবাদাম খেতে হবে,
  • ক্যাপসিকাম খেতে হবে,
  • সাইট্রাস ফল খেতে হবে,
  • সূর্যমুখী বীজ বা এর তৈল খেতে হবে,
  • নিম পাতার রস খেতে হবে, এতে শেত রক্তকণিকার সংখ্যা বৃদ্ধি পায়,
  • আদা, রসুন ও হলুদ তরকারিতে ব্যবহার করতে হবে একটু বেশি করে।

উপরের খাবারগুলি একজন ডেঙ্গু রোগীর জন্য অত্যন্ত জরুরি। মূল কথা হচ্ছে, ডেঙ্গু হলে খাওয়ার কোনো বিকল্প নেই। তবে খাবারগুলি যেন উপরের তালিকার মধ্যে থাকা খাবার হয়।

আরও পড়ুনঃ গলা জ্বলার কারণ । গলা জ্বলা দূর করার উপায়

ডেঙ্গু হলে প্রথম কিছুদিন বাড়িতে বসে এই খাবার খেয়ে এবং মশারীর মধ্যে থেকে বেড রেস্ট নিলেই ডেঙ্গু কনট্রোলে থাকবে। তবে এরপরেও রোগীর অবস্থা ভালো না হলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।

ডেঙ্গুর লক্ষণ ও প্রতিকার | FAQS

ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ কি?

Dengu রোগের অন্যতম লক্ষণ হচ্ছে ১০১ থেকে ১০৩ ডিগ্রী জ্বর হওয়া, ছেরে দিয়ে দিয়ে জ্বর হওয়া। এছারাও একাধিক লক্ষণ রয়েছে। বিস্তারিত জানতে এই পোষ্টের প্রথম অংশ পড়ুন।

ডেঙ্গু জ্বর কত দিন থাকে?

ডেঙ্গু হলে ২ থেকে ৪ দিনের মধ্যে জ্বরের সাথে অন্যান্য উপসর্গগুলো দেখা দেয়। এবং জ্বর থেমে থেমে কিংবা স্থায়ী ভাবে ৭ থেকে ১৩ দিন পর্যন্ত থাকতে পারে।

তবে, এত দিন থাকে না। ৫ থেকে ৭ দিন থেকে থাকে।

কিন্তু, ডেঙ্গু হলে শারীরিক দুর্বলতা থাকে অনেক দিন পর্যন্ত।

ডেঙ্গু হলে করনীয় কি?

ডেঙ্গু হলে করনীয় হিসেবে প্রথমেই ডেঙ্গু রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা নিতে হবে। ঘরোয়া চিকিৎসার নিয়ম এই পোষ্টে উল্লেখিত আছে।

এরপরেও ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে না আসলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।

ডেঙ্গু রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা কি ?

এই রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা হিসেবে প্রথমেই রয়েছে রোগীকে প্রচুর পরিমাণে তরল খাবার খাওয়ানো।

এর অন্যতম কারণ, শতকরা ৯০ ভাগ ডেঙ্গু রোগ কমে তরল খাবার গ্রহণের মাধ্যমে। এছারাও ডেঙ্গু রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে এই পোষ্টে বিস্তারিত পাবেন।

ডেঙ্গু জ্বর হলে কি খেতে হবে?

ডেঙ্গু জ্বর হলে প্রচুর পরিমাণ তরল খাবার খেতে হবে। এছারাও ভাত মাছ ডিম মাংস খেতে হবে। ডেঙ্গু রোগীর খাবারের তালিকা এই পোস্ট থেকে দেখে নিন।

শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার কি?

শিশু কিংবা বয়স্ক তথা বড় সবার ক্ষেত্রে ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার একই। তাই এই পোষ্টে উল্লেখিত ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার পোষ্টটি পড়লেই জানতে পারবেন।

ডেঙ্গু কি ছোঁয়াচে রোগ?

না, ডেঙ্গু ছোঁয়াচে রোগ না। ডেঙ্গু এক ব্যক্তির শরীর থেকে অন্য ব্যক্তির শরীরে প্রবেশ করে না।

তবে, ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তিকে কামড়ানো মশা যদি সুস্থ ব্যক্তিকে কামড়ায় তাহলে সুস্থ ব্যক্তিও ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হবে। তাই ডেঙ্গু রোগীর ক্ষেত্রে মশারী ব্যবহার করা অত্যন্ত জরুরি।

ডেঙ্গু জ্বর হলে কি গোসল করা যাবে?

রোগীর শরিরের তাপমাত্রা কমাতে মাথায় পানি দেওয়া ভেজা কাপর দিয়ে শরীর মুছে দেওয়া যাবে। এবং ডেঙ্গু জ্বর কম থাকলে গোসল করা যাবে।

তবে ডাক্তারের পরামর্শ ছার কোনো ভাবেই জ্বর কমাতে ব্যাথানাশক ঔষধ খাওয়া যাবে না।

ডেঙ্গু মশা কি রাতে কামড়ায়?

হ্যা। তবে, বর্তমান সময়ে ডেঙ্গু মশার আচরণ পরিবর্তন হয়েছে।
গবেষকদের গবেষণায় দেখা যায়, ডেঙ্গু মশা রাত কিংবা দিন সব সময় ই কামড়ায়। যেকোনো আলোতে ডেঙ্গু মশা সক্রিয় থাকে।

ডেঙ্গু প্লাটিলেট কাউন্ট বলতে কি বোঝায়?

প্লাটিলেট হচ্ছে মুলত রক্তের একটি ক্ষুদ্র উপাদান। প্লাটিলেট রক্তকে জমাট বাধতে সাহায্য করে। স্বাভাবিক ব্যক্তির প্লাটিলেট এর পরিমাণ দের লাখের মতো থাকে।

তবে ডেঙ্গু হলে এটি ২০ হাজারের নিচে নেমে আসতে পারে।

আর এর ফলে রক্তক্ষরণ হলে রোগী মারা যেতে পারে। ডেঙ্গু হলে এই প্লাটিলেট এর হিসাবকে ডেঙ্গু প্লাটিলেট কাউন্ট বলে।

ডেঙ্গুতে প্লাটিলেট কমে গেলে করণীয়?

ডেঙ্গুতে প্লাটিলেট কমে গেলে সেসব খাবার খেতে হবে যেসব খাবারে রক্তে প্লাটিলেট বেড়ে যায়। এই পোষ্টে দেখে নিতে পারেন ডেঙ্গুতে প্লাটিলেট বাড়াতে কি কি খাবার খেতে হবে।

ডেঙ্গুর লক্ষণ ও প্রতিকার । সর্বশেষ

প্রিয় পাঠক, আজকের পোষ্টে আমরা ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জেনেছি। ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে সবকিছু এই পোষ্টে জানতে পেরেছি।

এই পোষ্টটি পড়লে ডেঙ্গু হলে কি করতে হবে, ডেঙ্গুর লক্ষণগুলো কি কি, ডেঙ্গু রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা কিভাবে করতে হয় তাও জেনেছি।

আশা করছি এই পোস্ট থেকে ডেঙ্গু সম্পর্কিত সকল তথ্য জানতে পেরেছেন। এরপরেও ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কিত আরও কিছু জানার থাকলে নিচে কমেন্ট করে জানান।

আরও পড়ুনঃ পেটের গ্যাস কমানোর উপায় । গ্যাস্ট্রিক এর লক্ষণ ও প্রতিকার

স্বাস্থ্য সম্পর্কিত আমাদের অন্যান্য সকল পোস্ট পড়তে Health Category ভিজিট করুন।

এছাড়া নিয়মিত আমাদের সকল পোস্ট পড়তে ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। সর্বশেষ আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ Dainikkantha এ।

1 thought on “ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার (ডেঙ্গু সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন)”

Leave a Comment

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.