ইন্টারনেটের উপকারিতা ও অপকারিতা

Last Updated on 4 months by Shaikh Mainul Islam

ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে ইন্টারনেট সম্পর্কে প্রায় সবাই কম বেশি জানি। কিন্তু আমরা সবাই কি ইন্টারনেটের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে সবার জানা জরুরি।

প্রিয় পাঠক, স্বাগত Dainik Kantha এর আজকের পোস্ট “ইন্টারনেটের উপকারিতা ও অপকারিতা” এ।

আজকের পোষ্টে ইন্টারনেট কি, ইন্টারনেট কত প্রকার ও কি কি এবং ইন্টারনেট এর উপকারিতা ও অপকারিতা অর্থাৎ ইন্টারনেট সম্পর্কে বিস্তারিত জানব।

ইন্টারনেট কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি

বইয়ের পরিভাষায় ইন্টারনেট হচ্ছে ইন্টার কানেক্টেড নেটওয়ার্ক এর সংক্ষিপ্ত নাম। আমরা সাধারণত যাকে নেট বলে থাকি তাকেই ইন্টারনেট বলা হয়।

আরও পড়ুনঃ ভিপিএন ব্যবহারের নিয়ম । ভিপিএন কি নিরাপদ

বিশেষ ধরনের গেটওয়ে বা রাউটার এর মাধ্যমে সকল কম্পিউটার নেটওয়ার্ক প্রত্যেক কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এর সাথে যুক্ত হয়।

আরও সহজ ভাবে বলতে গেলে, মুহূর্তের মধ্যে পৃথিবীর সাথে কানেক্টেড হওয়ার জন্য অথবা অনলাইনের যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করা জন্য যে মাধ্যম ব্যবহার করা হয় তাকে ইন্টারনেট বলে।

বিভিন্ন বিষয়ের উপর ভিত্তি করে ইন্টারনেটকে সাধারণত ৬ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। নিচে ৬ ধরনের ইন্টারনেট এর সঙ্গা সহ উল্লেখ করা হলঃ

ডায়াল-আপ (Dial-up) ইন্টারনেটঃ

ইন্টারনেট এর শুরুর দিকে ফোনের মাধ্যমে যে ভাবে ইন্টারনেট এর সংযোগ দেওয়া হত তাকে ডায়াল আপ (Dial-up) ইন্টারনেট বলে হয়।

ডিএসএল (DSL) ইন্টারনেটঃ

এমন এক ধরনের ইন্টারনেট ডিএসএল যা মুলত  ডিজিটাল সাবস্ক্রাইবার লাইন হিসেবে পরিচিত।

এই ইন্টারনেট ব্যবহারের মধ্য দিয়ে একই সময়ে একাধিক ডিভাইসে ইন্টারনেট ব্যবহারের শুরু হয়।

এটি ডায়াল আপ ইন্টারনেট এর থেকে কয়েকগুণ বেশি শক্তিশালি হিসেবে কাজ করে আসছে ডিএসএল ইন্টারনেট।

স্যাটেলাইট (Satellite) ইন্টারনেটঃ

ইন্টারনেট স্যাটেলাইট নক্ষত্রমণ্ডলো হচ্ছে কৃত্রিম উপগ্রহের একটি তারামণ্ডল। সেখান থেকে স্যাটেলাইট এর মাধ্যমে ভু মণ্ডলে গ্রাহকদের ইন্টারনেট পরিষেবা প্রদান করা হয়ে থাকে।

স্যাটেলাইট ইন্টারনেট লো-আর্থ কক্ষপথে (LEO) নিম্ন-ল্যাটেন্সি, উচ্চ ব্যান্ডউইথের (ব্রডব্যান্ড) ইন্টারনেট সেবা প্রদানের জন্য বিশ্বব্যাপী ব্যবহৃত হচ্ছে।

ক্যাবল ( Cable) ইন্টারনেটঃ

ইন্টারনেট কানেকশন ক্যাবেল দিয়ে ব্রডব্যান্ডের সংযোগের মাধ্যমে যে ইন্টারনেট কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপে সরাসর ব্যবহার করা হয়ে থাকে তাকে ক্যাবল ইন্টারনেট বলে।

বিশ্বব্যাপী এই ইন্টারনেট সবথেকে জনপ্রিয় ইন্টারনেট হিসেবে পরিচিত।

এত জনপ্রিয় এর কারণ এই ইন্টারনেট এর মাধ্যমে সবথেকে দ্রুত গতির ইন্টারনেট সেবা পাওয়া সম্ভব।

ওয়ারলেস (Wireless)/ Wi-Fi ইন্টারনেটঃ

ক্যাবল বা ওয়ারলেস ইন্টারনেট হচ্ছে বর্তমান সময়ে সর্বাধিক ব্যবরহিত জনপ্রিয় ইন্টারনেট।

ব্রডব্যান্ড এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট একটি রাউটার ব্যবহার করে নির্দিষ্ট জায়গা জুড়ে একাধিক ডিভাইস এ ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়।

আরও পড়ুনঃ মোবাইলে ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোড করার নিয়ম

ওয়ারলেস ইন্টারনেট বা ওয়াইফাই ইন্টারনেট সারা বিশ্বব্যাপি সকল ইন্টারনেট ব্যবহারকারীকে ইন্টারনেট ব্যবহারে সবথেকে বেশি সুবিধা এনে দিয়েছে।

সেলুলার (Cellular) ইন্টারনেটঃ 

মোবাইল ফোনে সিম কার্ড থেকে কথা বলার জন্য একধরনের নেটওয়ার্ক এর প্রয়োজন হয় এই নেটওয়ার্ক কে সেলুলার নেটওয়ার্ক বলা হয়।

যেমন, দেশের সকল সিম কোম্পানি তাদের হাজার হাকার সেল যেতাকে আমরা মোবাইল টাওয়ার বলি সেল দিয়ে তাদের সিম ব্যবহারকারীদের সেলুলার ইন্টারনেট বা মুঠোফোন এর সিম এর ইন্টারনেট সেবা নিশ্চিত করে থাকে। 

সেলুলার ইন্টারনেট এবং ইন্টারনেট দুইটি সম্পূর্ণ ভিন্ন দুইটি জিনিস।

ইন্টারনেটের উপকারিতা সমূহ

ইন্টারনেটের উপকারিতা ও অপকারিতা জানতে চান বলেই এই পোষ্টটি পড়ছেন। দেখুন, আপনি এই লেখাটি পড়ছেন সেটিও ইন্টারনেট ব্যবহার করেই পড়ছেন।

সারা বিশ্ব ইন্টারনেট এর সুফল অনেক আগে থেকেই ভোগ করলেও আমাদের দেশে ইন্টারনেট এর সুবিধা এবং গুরুত্ব অনুভব করতে পারি করোনা মহামারির সময়ে।

আরও পড়ুনঃ আসল ভিটমেট ডাউনলোড করব কিভাবে

শিক্ষা ক্ষেত্র, চিকিৎসা ক্ষেত্র, কর্ম ক্ষেত্র, বিনোদন ক্ষেত্র সহ সকল ক্ষেত্রেই অনলাইন এর সেবা পাওয়ার প্রচলন তখন থেকেই অধিক ভাবে শুরু হয়।

আর অনলাইন বলতেই আপনাকে ইন্টারনেট এর মাধ্যমে সবকিছুই করতে হবে।

বিশেষ করে চিকিৎসা ক্ষেত্র, গবেষণা ক্ষেত্র সহ গুরুত্বপূর্ণ সকল ক্ষেত্রেই ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা এখন অকল্পনীয়।

ইন্টারনেট এর অন্যতম উপকারিতা হিসেবে আপনি বলতে পারেন যে, দেশের লাখ লাখ তরুণ নিজ দেশের নিজের ঘরে বসে প্রতি মাসে কোটি ডলার বা বৈদেশিক মুদ্রা দেশে নিয়ে আসে।

এসব তরুণ তরুণীরা তাদের মেধা ব্যবহার করে বিদেশের বিভিন্ন অনলাইন ভিত্তিক কাজ করে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক অর্থ রেমিটঅ্যান্স হিসেবে নিয়ে আসছে।

আর এই সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া শুরু থেকে শেষ সবই হচ্ছে ইন্টারনেট এর উপকারিতার ফলে।

এখন আগেকার দিনের মত এক দেশ এক দেশ যুদ্ধের জন্য হাজার হাজার সৈন্য মারা যায় না।

কারণ, তাদের যুদ্ধ চলে এখন অনলাইন তথা ইন্টারনেট এর ব্যবহারের মধ্য দিয়ে।

হ্যা, আপনার কাছে হাস্যকর মনে হলেও এটাই সত্য। তবে এই বিষয়ে এর থেকে বেশি বলা উচিত হবে না।

দেশের চালিকা শক্তি তথা অর্থ ইনকাম থেকে শুরু করে একদম তৃণমূল পর্যায়ে ইন্টারনেট এর ব্যবহারের ফলে সব ধরনের কাজে সহজলভ্যতা এসেছে, কায়িক শ্রমের পরিমাণ কমে এসেছে, অবৈধ পন্থা অবলম্বন করার সুযোগ কমেছে অনেক বেশি।

মূল কথা হচ্ছে, ইন্টারনেটের উপকারিতা বলতে গেলে সারাজীবন বললেও শেষ করা যাবে না।

তবে, নিচের তালিকা থেকে ইন্টারনেটের ব্যবহার আমাদের জীবনে সবথেকে বেশি কোন কোন বিষয়ে বেশি উপকারিতা বয়ে এনেছে তা দেখে নেওয়া যাক।

  • শিক্ষা ক্ষেত্রে
  • চিকিৎসা ক্ষেত্রে
  • গবেষণা ক্ষেত্রে
  • ব্যবসা ক্ষেত্রে
  • উৎপাদন ক্ষেত্রে
  • যোগাযোগের ক্ষেত্রে
  • রেমিত্যান্স এর ক্ষেত্রে
  • অফিসিয়াল কাজের ক্ষেত্রে
  • বৈদেশিক সম্পর্কে উন্নতির ক্ষেত্রে
  • জীবন আধুনিকীকরণ এর ক্ষেত্রে

প্রক্রিত অর্থে শুধু এই সব বিষয়েই নয় বরং মানব জীবনে যত বিষয় আছে তার মধ্যে সব বিষয়েই ইন্টারনেটের উপকারিতা জনজীবনে দেখা যায় স্পষ্ট ভাবে।

তবে, ইন্টারনেট এর উপকারিতা এর থেকে কম হলেও অনেক বড় একটি অংশ হচ্ছে অপকারিতার পরিমাণও তুলনামুলক কম নয়।

চলুন ইন্টারনেট ব্যবহারের উপকারিতা ও অপকারিতা পোস্ট থেকে অপকারিতার কিছু বিষয় জেনে নেওয়া যাক।

ইন্টারনেটের অপকারিতা

প্রত্যেক বিষয়ের মত ইন্টারনেট এর উপকারিতা এর মত অপকারিতাও আছে। তবে উপকারের তুলনায় ইন্টারনেট এর অপকারিতা এর পরিমাণ অনেক কম বলা যায়।

ফেসবুকে অন্যের একটি ছবি দিয়ে ফেইক আইডি খুলে বিভ্রান্তমূলক তথ্য শেয়ার করা অধিক প্রচলিত একটি সাইবার অপরাধ। এটি করা হচ্ছে ইন্টারনেট ব্যবহার ব্যবহার করে।

আবার, অনেক বড় বড় গবেষণা প্রতিষ্ঠান এর গবেষণা কাজের তথ্যাদি তাদের কম্পিউটার কিংবা ওয়েবসাইট হ্যাক করে অন্যত্র বিক্রি করা অথবা অর্থ দাবি করাও এক ধরনের অপরাধ যার পুরোটাই ইন্টারনেটের অপকারিতার সামিল।

কিছুদিন আগে বাংলাদেশ বিমান প্রতিষ্ঠান এর ওয়েবসাইট হ্যাক করা হয়।

যার মাধ্যমে এই প্রতিষ্ঠানটির কর্মী ম্যানেজ থেকে শুরু করে অফিসিয়াল সকল কাজ স্বাভাবিক ভাবে ব্যহত হয়। একই সাথে কোটি টাকার লোকসান হয়।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বড় বড় বোমা বিস্ফোরণ হয় যার তৈরি থেকে শুরু করে নিক্ষেপ পুরো কার্যক্রম ইন্টারনেটের মাধ্যমে করা হয়ে থাকে। আর এর পুরোটাই ইন্টারনেটের অপকারিতা এবং চরম অপরাধের মধ্যে পরে।

অনেকে আবার অনলাইনের ফাঁকফোকর ব্যবহার করে সরল প্রকৃতির মানুষের ব্যাংকের তথ্য নিয়ে অর্থ ছিনিয়ে নেয় যা আমাদের চারিপাশে অহরঅহর দেখা যায়।

মূল কথা হচ্ছে যে, অপরাধীরা যেসব অপরাধ করে সেসব কার্যক্রমে প্রত্যক্ষ কিংবা প্রত্যক্ষ ভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার থেকে থাকলে সেটাই ইন্টারনেটের অপকারিতা।

অতএব, খুব সহজ ভাবেই বলা যায় যে অপরাধ মুলক কর্মকান্ডে ইন্টারনেট ব্যবহার করলেই সেটি ইন্টারনেট এর অপকারিতা।

এছাড়াও উল্লেখযোগ্য কিছু অপকারিতা আছে যেমন অতিরিক্ত ইন্টারনেট ব্যবহারে শিশুদের মানসিক বৃদ্ধিতে বাধা, পড়াশোনায় অমনোযোগিতা সহ অনেক কিছু।

তবে, শুধু ইন্টারনেটেই সবকিছু নয় বরং সবক্ষেত্রেই উপকারিতা ও অপকারিতা আছে। এর অন্যতম কারণ, সাধারণত যে জিনিসের উপকার আছে সেই জিনিসে বিন্দুমাত্র হলেও ক্ষতি আছে।

অতএব, আমাদের ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে সঠিক উপায় জানতে হবে। ইন্টারনেট এর উপকারিতা গ্রহন এবং অপকারিতা বর্জন করতে হবে।

ইন্টারনেট নিয়ে সতর্কতা

প্রত্যেকটি বিষয়ের ২ টি দিক থাকবে। ১ টি ভালো অন্যটি হচ্ছে খারাপ দিক। কিন্তু সেই বিষয়ে আপনার উপকার হবে নাকি ক্ষতি হবে তার পুরোটাই নির্ভর করছে তা ব্যবহারের উপর।

অতএব চারিদিকের যখন ইন্টারনেট এর জয়জয়কার ঠিক তখনই আপনার জেনে নেওয়ার উত্তম সময় যে ইন্টারনেট আপনি ব্যবহার করছেন সেটি কিভাবে ব্যবহার করলে সব ক্ষেত্রে আপনি উপক্রিত হবেন এবং কিভাবে ব্যবহার করলে ক্ষতির সম্মুখীন হবেন।

আর আপনি যেহেতু ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন সেহেতু ইন্টারনেট এর উপকারিতা ও অপকারিতা কি এবং কিভাবে ইন্টারনেটের প্রভাব সরূপ শুধু আপনার জীবনে উপকারিতা বয়ে আনতে চান তা ভালভাবেই বুঝতে পারবেন। যদি তা আপনার জানার এবং সচেতন থাকার ইচ্ছা থাকে।

ইন্টারনেট ব্যবহার করে যে বা যারা অপরাধমূলক কাজ করে আসছেন তাদেরকে খুঁজে বের করা প্রশাসনের কাছে অনেক বেশি ই সহজ।

এর অন্যতম কারণ যারা প্রযুক্তি ব্যবহার করে অপরাধ করছেন তারা এর উচ্চ আধুনিক প্রযুক্তি সম্পর্কে অসচেতন।

আপনি আমি আমরা আমাদের সকলের উচিত ইন্টারনেট এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানা এবং উপকারিতা গ্রহন করে অপকারিতাকে বর্জন করা।

এর কারণ, ইন্টারনেট এখন আমাদের জীবনে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ এবং জরুরি একটি বিষয়।

ইন্টারনেট সম্পর্কিত FAQ

নেট এর পূর্ণরূপ কি?

ইন্টারকানেক্টেড নেট্ওয়ার্ক(interconnected network) এর সংক্ষিপ্ত রূপ যাকে ইন্টারনেট বলা হয়।

আর এই ইন্টারনেটকেই অনেকে নেট বলে থাকে। মুলত ইন্টারনেট কে নেট বলা হয়।

ইন্টারনেট কত প্রকার ও কি কি ?

সাধারণত ইন্টারনেট ৬ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। ৬ প্রকার ইন্টারনেট হচ্ছেঃ

ডায়াল-আপ (Dial-up) ইন্টানেট,
ডিএসএল (DSL) ইন্টারনেট,
স্যাটেলাইট (Satellite) ইন্টারনেট, 
ক্যাবল ( Cable) ইন্টারনেট,
ওয়ারলেস (Wireless)/ Wi-Fi ইন্টারনেট,
সেলুলার (Cellular) ইন্টারনেট।

ইন্টারনেট এর জনক কে?

ভিন্ট সার্ফ বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেট এর জনক হিসেবে স্বীকৃত। অ্যামেরিকান এই ব্যক্তি ইন্টারনেট পথপ্রদর্শক যিনি ইন্টারনেট এবং TCP/IP প্রোটোকল তৈরির সহ-পরিকল্পনা করেছিলেন।

এছাড়াও তিনি একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানি।

এই অসাধারন প্রতিভাবান ব্যক্তি কম্পিউটার বিজ্ঞান এবং ইন্টারনেট তৈরিতে অবদান রাখার জন্য বিভিন্ন স্বীকৃতি অর্জন করেন।

শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ৫ টি ব্যবহার লিখ?

= শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেট এর অনেক ব্যবহার আছে। তবে, নিচে অন্যতম ৫ টি ব্যবহার উল্লেখ করা হলঃ

ইন্টারনেট শিক্ষা আদান প্রদান অনেক সাশ্রয়ী,
উন্নতমানের শিক্ষণ ও শেখার অনেক উপায় রয়েছে,
উচ্চমানের শিক্ষার সহজ প্রবেশাধিকার রয়েছে,
নিরবিচ্ছিন্ন শিক্ষক-ছাত্র সংযোগ থাকা সম্ভব,
মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে শিক্ষাকে সহজ ভাবে শেখানো।

ইন্টারনেট আসক্তি কি?

খুব সহজ ভাষায় যদি বলা হয়, ইন্টারনেট আসক্তি হচ্ছে প্রয়োজনের তুলনায় অতিরিক্ত সময় ধরে ইন্টারনেটে থাকা।
ইন্টারনেট আসক্তি এর অন্যতম উদাহরণ হচ্ছে ফেসবুক ফিড স্ক্রল করা।

ইন্টারনেটের উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে সর্বশেষ

প্রিয় পাঠক, আজকের পোষ্টে আমরা Advantages and Disadvantages of Internet in bangla জেনেছি।

আশা করছি, ইন্টারনেটের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে পুরনাঙ্গ একটি ধারণা দিতে পেরেছি।

এরপরেও ইন্টারনেটের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে যদি কিছু জানতে চান নিচে কমেন্ট করুন। সেখানে আপনার জানতে চাওয়া বিসয়ের উত্তর দেওয়া হবেহ।

টেকনোলজি সম্পর্কিত আমাদের সকল পোস্ট পড়তে Online tips and tricks ভিজিট করুন।

এছাড়াও আমাদের সকল আপডেট  পেতে ফেসবুক পেজ Dainikkantha এ কানেক্টেড থাকুন।

Leave a Comment

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.