Last Updated on 3 months by Shaikh Mainul Islam
অনেক এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা যতটা ভালো হয় ফলাফল ততটা সন্তোষজনক হয় না। এর ফলে বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার সুযোগ থাকে। তবে অবশ্যই এইচএসসি বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার নিয়ম ২০২৪ বোর্ড চ্যালেঞ্জ করতে হবে।
প্রিয় পাঠক, স্বাগত Dainik Kantha এর আজকের পোষ্ট “এইচএসসি বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার নিয়ম ২০২৪ । বোর্ড চ্যালেঞ্জ সম্পর্কিত সকল তথ্য” এ।
আজকের পোষ্টে আমরা জানবো, বোর্ড চ্যালেঞ্জ কি, এইচএসসি পরীক্ষার পরে কি কি কারণে বোর্ড চ্যালেঞ্জ করা হয়, বোর্ড চ্যালেঞ্জ করতে কি কি লাগে, কিভাবে বোর্ড চ্যালেঞ্জ করবেন এবং বোর্ড চ্যালেঞ্জ বিষয়ে বিস্তারিত।
বোর্ড চ্যালেঞ্জ কি
বোর্ড চ্যালেঞ্জ বা খাতা পুনঃনিরীক্ষণ হচ্ছে, কোনো বোর্ড পরিক্ষায় শিক্ষার্থীর রেজাল্ট এক বা একাধিক বিষয়ে ফেল বা অকৃতকার্য অথবা আশানুরুপ ফল না হলে শিক্ষা বোর্ডকে উক্ত খাতাটি পুনরায় চেক করার জন্য আবেদন করা বোঝায়।
আরও সহজ ভাবে বললে, আপনি পরীক্ষা দিয়েছেন, কিন্তু পরীক্ষা অনুযায়ী রেজাল্ট ভালো হয়নি, অথবা অনেক ভালো পরীক্ষা দিয়েছেন তবুও ফেল আসছে।
আরও পড়ুনঃ এইচএসসি রেজাল্ট দেখার নিয়ম
এমন অবস্থায় বোর্ডের নিয়ম অনুযায়ী বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলে বোর্ড আপনার খাতাটি পুণরায় চেক করে আবারো ফলাফল প্রকাশ করবে।
সাধারণত রেজাল্ট আশানুরূপ বা সন্তোষজনক না হলেই এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলের পরে বোর্ড চ্যালেঞ্জ করা যায়।
তবে উল্লেখযোগ্য যেসব কারণে বোর্ড চ্যালেঞ্জ করা হয়ে থাকে তা হচ্ছেঃ
- A+ মিস হলে কিংবা গোল্ডেন মিস হলে
- খুব ভালো পরীক্ষা দিয়েও ফেল করলে
- আশানুরূপ ফলাফল না হলে বদ চ্যালেঞ্জ করা যায়
আপনি উপরের যেকোনো এক বা একাধিক কারণ সহ আপনার রেজাল্ট পরবর্তী নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বোর্ড চ্যালেঞ্জ করে নিতে পারো।
বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলে কিভাবে খাতা দেখা হয়
অনেকের ধারণা যেন বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলে বুঝি খাতাটি আবার নতুন করে দ্বিতীয় কোনও শিক্ষক দেখেন। কিন্তু এমন ধারণা ভুল।
রেজাল্ট পাবলিশের পরে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলে যে বিষয়ে বোর্ড চ্যালেঞ্জ করেছেন সেই খাতাগুলি পুনরায় দেখা হয় না।
শুধু মাত্র খাতার সকল প্রশ্নের উত্তরের প্রেক্ষিতে মার্কস দেওয়া হয়েছে কি না, মার্ক্স সঠিক ভাবে যোগ করা হয়েছে কি না, এবং সর্বোপরি খাতায় প্রাপ্ত নাম্বার সঠিক ভাবে বোর্ডে পাঠানো হয়েছে কি না।
আরও পড়ুনঃ এইচএসসি রেজাল্ট কিভাবে দেখব (নাম্বার সহ)
অর্থাৎ, বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলে মুলত যে বিষয়গুলি পুনর্বিবেচনা করা হয় তা হচ্ছেঃ
- সকল প্রশ্নের উত্তরে মার্কস দেওয়া হয়েছে কি না
- মার্কস সঠিক ভাবে যোগ করা হয়েছে কি না
- খাতার প্রাপ্ত মার্কস বোর্ডে পাঠানো হয়েছে কি না
- বোর্ডে পাঠানো নাম্বার প্রকাশ করা হয়েছে কি না
বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলে এর বাহিরে কোনো কিছুই দেখা হয় না একটি খাতার। তবে অনেক সময় অফিসিয়াল নির্দেশনার বাহিরে গিয়ে স্যার রা চাইলে ১/২ মার্কস বাড়িয়ে রেজাল্টে পরিবর্তন আনতে পারেন।
তবে, এমনতা শুধু মাত্র পাশ ফেল এর সময়ে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। তাও সবসময়ে না। কারন বোর্ড এর নির্দেশনা বহির্ভূত কাজ এটি।
অন্যদিকে সবথেকে ভালো বিষয় হচ্ছে, বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলে কখনো আপনার নাম্বার কমানো হবে না।
অর্থাৎ, খাতা আবারো পর্যবেক্ষণ কালে যদি দেখে ভুলে আপনাকে বেশি দেওয়া হয়েছে। তা আর কমানো হবে না।
তাই, রেজাল্ট পরিবর্তন করার ক্ষেত্রে রেজাল্ট কমার বা নাম্বার কমার ভয় বা আশংকা না থাকায় নির্দ্বিধায় বোর্ড চ্যালেঞ্জ এর জন্য আবেদন করতে পারেন।
বোর্ড চ্যালেঞ্জ করতে কি কি লাগে
দেখুন, সবকিছুর মতো বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার ক্ষেত্রেও বোর্ড থেকে দেওয়া নিয়ম মানতে হয়।
এক্ষেত্রে প্রত্যেক বছর রেজাল্ট প্রকাশের পরপর বোর্ড থেকে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বোর্ড চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে করনীয় এবং সময়সীমা জানিয়ে দেওয়া হয়।
বোর্ড চ্যালেঞ্জ করতে যা যা লাগেঃ
যে শিক্ষার্থী বোর্ড চ্যালেঞ্জ করতে চান তার
আরও পড়ুনঃ এইচএসসি রেজাল্ট দেখার নিয়ম
- বোর্ডের নাম,
- রোল নাম্বার,
- যেসব বিষয়ে আবেদন করবেন তার সাবজেক্ট কোড,
- শিক্ষার্থীর নিজস্ব সচল মোবাইল নাম্বার,
- বোর্ড থেকে নির্ধারণ করা ফি (প্রত্যেক সাবজেক্ট অনুযায়ী নির্ধারিত)
- ব্যালেন্স থাকা টেলিটক সিম (যদি নিজে করতে চান)
বোর্ড চ্যালেঞ্জ ফি বাবদ প্রত্যেক বছর বিষয় প্রতি ১৫০ টাকা ধার্য করা হয়। এবার আপনি কোন কোন সাবজেক্টে আবেদন করবেন সেই কয়গুন ১৫০ টাকা আপনাকে দিতে হবে।
এক্ষেত্রে আপনার যদি টেলিটক সিম না থাকে বা নিজে করতে না পারেন, আপনার বোর্ড চ্যালেঞ্জ এর আবেদনটি আমাদের দিয়ে করিয়ে নিতে পারেন।
বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার নির্ধারিত তারিখ সমূহ
প্রত্যেক বছর এইচএসসি রেজাল্ট প্রকাশের পর বোর্ড থেকে নোটিশ দিয়ে বোর্ড চ্যালেঞ্জ এর নির্ধারিত তারিখ সম্পর্কে এখানে জানিয়ে দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার নিয়ম
বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার জন্য সাধারণত ৩ দিন বা ৭ দিন বা তার বেশি সময় দেওয়া হয়ে থাকে। এবং বোর্ড ফি অফিসিয়ালি বলা হয়ে থাকে। তাই বোর্ড চ্যালেঞ্জ এর সকল আপডেট পেতে এই পোষ্টটি শেয়ার করে রাখুন।
এইচএসসি বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার নিয়ম
পরীক্ষার রেজাল্ট প্রকাশের পর অনেকেই ভেঙ্গে পরেন। আপনাদের সকলের প্রতি অনুরোধ থাকবে, আল্লাহর উপর ভরসা রেখে বোর্ড চ্যালেঞ্জ এর আবেদন করে ফেলুন।
আপনার পরীক্ষা ভালো হলে অবশ্যই ফলাফল চেঞ্জ হয়ে ভালো ফলাফল আসবে, ইনশাআল্লাহ। এবার তাহলে চলুন এইচএসসি বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার নিয়ম জেনে নেওয়া যাক।
- টেলিটক সিম থেকে মেসেজ অপশনে গিয়ে RSC লিখে স্পেস দিন।
- শিক্ষা বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর বড় হাতে লিখে স্পেস দিন।
- শিক্ষার্থীর বোর্ড পরীক্ষার রোল নাম্বার লিখে স্পেস দিন।
- যেসব বিষয়ে বোর্ড চ্যালেঞ্জ করতে চান সেসব বিষয়ের সাবজেক্ট কোড লিখুন।
- একাধিক সাবজেক্ট হলে (,) দিয়ে দিয়ে সবগুলি বিষয়ের সাবজেক্ট কোড লিখুন।
- মেসেজটি চেক করে দেখুন সব ঠিক আছে কি না দেখে 16222 এই নাম্বারে পাঠিয়ে দিন।
এমন একটি মেসেজ সেন্ড করার পরে টেলিটক সিমেই একটি ফিরতি এসএমএস আসবে।
যেখানে এই আবেদন বাবদ কত টাকা কেটে নেওয়া হবে এবং এই আবেদন করতে সম্মত আছেন কি না তা জানতে চেয়ে একটি কোড দেওয়া হবে।
আপনি যদি আবেদন করতে আগ্রহী থাকেন এবং বোর্ড চ্যালেঞ্জ আবেদন নিশ্চিত করতে চান তাহলে ফিরতি আবার আরেকটি এসএমএস পাঠাতে হবে।
এক্ষেত্রে দ্বিতীয় বার টেলিটক সিম থেকে আবার মেসেজ অপশনে গিয়ে লিখতে হবেঃ
- মেসেজ অপশনে গিয়ে RSC লিখে স্পেস দিন।
- এরপর Yes লিখে স্পেস দিন।
- এরপর ফিরতি এসএমএস এ আসা গোপন PIN নাম্বার টি লিখে স্পেস দিন।
- এরপর আপনার ব্যক্তিগত যেকোনো একটি সচল মোবাইল নাম্বার দিন।
- এবার মেসেজটি চেক করে সঠিক ভাবে সব লিখছেন কি না তা দেখে পাঠিয়ে দিন 16222 নাম্বারে।
বেশ, যে নাম্বারটি আপনি দ্বিতীয় মেসেজে দিয়েছেন সেই সিমে একটি কনফার্মেশন মেসেজ গেছে। যেখানে বলা হয়েছে আপনার বোর্ড চ্যালেঞ্জ এর আবেদনটি সঠিক ভাবে সম্পন্ন হয়েছে।
কিভাবে করবেন এইচএসসি বোর্ড চ্যালেঞ্জ
বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার জন্য আপনি তিনটি উপায় অবলম্বন করতে পারেনঃ
- নিজে নিজে বোর্ড চ্যালেঞ্জ আবেদন করতে পারেন
- কম্পিউটারের দোকান থেকে বোর্ড চ্যালেঞ্জ আবেদন করতে পারেন।
- আমাদের মাধ্যমে বোর্ড চ্যালেঞ্জ আবেদন করতে পারেন।
এক্ষেত্রে আপনি নিজে করলে ভালো। তবে বিগত দিনে দেখা গেছে অনেকেই নিজে নিজে করতে গিয়ে ভুল কর বসছে। পরে আর আবেদন ই করতে পারেনি।
আবার কম্পিউটারের দোকান থেকে করতে গেলে আপনার কাছ থেকে বোর্ড চ্যালেঞ্জ ডি ব্যতিত প্রত্যেক সাবজেক্ট প্রতি ৫০ থেকে ১০০ টাকা নিবেন।
তাহলে আপনি যদি ১ বিষয়ের প্রথম এবং ২য় উভয় পত্রে বোর্ড চ্যালেঞ্জ আবেদন করেন তাহলে আপনার কাছ থেকে বোর্ড চ্যালেঞ্জ ফি বাদে ১০০ থেকে ২০০ টাকা নিবে।
কিন্তু, আপনি যদি চান, আমাদের মাধ্যমে বোর্ড চ্যালেঞ্জ আবেদন করাবেন তাহলে প্রত্যেক সাবজেক্ট এর প্রত্যেক পত্রের জন্য মাত্র ২৫ টাকা করে চার্জ দিলেই আমরা আপনার বোর্ড চ্যালেঞ্জ আবেদন করে দিতে পারবো।
আমাদের মাধ্যমে আপনি বোর্ড চ্যালেঞ্জ আবেদন করলে যেকোনো দুইটি পত্রে বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলে মাত্র ৫০ টাকা ফি দিতে হবে। যা অন্যান্য মাধ্যমের থেকে অনেক কম।
এছারা অনেকগুলি বিষয়ে করলে নির্দিষ্ট একটি ফি তো আছেই। আর আমাদের মাধ্যমে বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলে তা হবে নির্ভুল, এবং দ্রুত।
আমাদের মাধ্যমে বোর্ড চ্যালেঞ্জ আবেদন করাতে চাইলে নিচে উল্লেখিত তথ্য সমূহ আমাদের Facebook অথবা WhatsApp এ পাঠিয়ে দিন।
- শিক্ষার্থীর বোর্ড নাম,
- রোল এবং রেজিস্ট্রেশন নাম্বার,
- বোর্ড চ্যালেঞ্জ করতে আগ্রহী সাবজেক্ট সমূহের কোড
- শিক্ষার্থীর সচল মোবাইল
উপরের তথ্যগুলি আমাদের দিন। আমাদের টীম মুহূর্তের মধ্যে আপনার সাথে যোগাযোগ করে আপনার বোর্ড চ্যালেঞ্জের আবেদনটি সম্পন্ন করে দিবেন।
আমাদের সাথে যোগাযোগের জন্য নিচের মাধ্যমগুলি ব্যবহার করুনঃ
- Facebook: Dainikkantha
- WhatsApp: 01752808514
- Whatsapp: 01772778058
- Website Contact form: Contact
বিঃদ্রঃ বোর্ড চ্যালেঞ্জের যাবতীয় ফি শুধু মাত্র নগদ/ বিকাশ এবং ইসলামী ব্যাংক এর মাধ্যমে গ্রহণ করা হয়।
বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলে কি পাশ দেওয়া হয়
না, বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলেই পাশ দেওয়া হয় না। এমনকি দ্বিতীয় বার খাতা দেখা হয় না। শুধু মাত্র খাতার সব লেখায় মার্কস দেওয়া হয়েছে কি না, মার্কস যোগ সঠিক আছে কি না তাই দেখা হয়।
আমাদের মধ্যে থাকা অনেকের ভুল ধারনা যে, বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলেই বুঝি পাশ করিয়ে দেওয়া হয়।
কিন্তু বিষয়টা একদম ই এমন না। তবে, পরীক্ষা ভালো হলে অবশ্যই রেজাল্ট পরিবর্তন হয়ে আসে।
আর সবথেকে ভালো বিষয় এই যে, বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলে কখনো মার্কস কমে না।
এইচএসসি বোর্ড চ্যালেঞ্জ সম্পর্কিত FAQS
না, বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলেই পাশ দেওয়া হয় বিষয়টা এমন না।
বরং দ্বিতীয় বার খাতা দেখা হয় না। শুধু মাত্র খাতার সব লেখায় মার্কস দেওয়া হয়েছে কি না এবং মার্কস যোগ সঠিক আছে কি না তাই দেখা হয়।
বোর্ড চ্যালেঞ্জ করতে প্রত্যেক বিসয়ের প্রত্যেক পত্রের জন্য ১৫০ টাকা এবং যার মাধ্যমে করবেন সে কয় টাকা নিবে তার উপর নির্ভর করে।
আপনার টেলিটক সিম থাকলে এবং নিজে বোর্ড চ্যালেঞ্জ করতে পারলে এক্সট্রা ফি লাগবে না। তবে ভুল করলে সমস্যা
আবার কম্পিউটারের দোকান থেকে ফি বাবদ ১০০ টাকার কমে বোর্ড চ্যালেঞ্জ আবেদন করবে না।
সেখানে আমাদের মাধ্যমে করলে প্রত্যেক বিষয়ের প্রত্যেক পত্র বাবদ ২০ টাকা ফি ধরে বোর্ড চ্যালেঞ্জ আবেদন করে থাকি। বিস্তারিত পোষ্টে উল্লেখিত আছে।
আগে ২০২৩ ব্যাচের বোর্ড রেজাল্ট দিক। এরপর বোর্ড চ্যালেঞ্জ এর সময়সীমা নির্ধারণ হলে এখানে আপডেট করে জানিয়ে দেওয়া হবে।
সাধারণত এইচএসসি বোর্ড চ্যালেঞ্জ রেজাল্ট আবেদনের ১ মাস পরে প্রকাশিত হয়ে থাকে। তবে, ক্সময়তা বিভিন্ন কারণে এর থেকেও কম হতে পারে।
নোটিশঃ এইচএসসি ২০২৩ ব্যাচের বোর্ড চ্যালেঞ্জ এর রেজাল্ট ২৬ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে দেওয়া হবে। এদিন দুপুর ১২ টায় প্রত্যেক বোর্ড থেকে রি পাবলিশ করা হবে বোর্ড চ্যালেঞ্জ এ পরিবর্তন হওয়া শিক্ষার্থীর রেজাল্ট।
হ্যা লাভ হয়। বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলে কখনো নাম্বার কমে না। বরং রেজাল্ট পরিবর্তন হলে ভালো হয়।
তাই বলা যায় যে, বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলে অবশ্যই লাভ আছে।
বোর্ড চ্যালেঞ্জ নিয়ে সর্বশেষ
প্রিয় পাঠক, আজকের পোষ্টে আমরা এইচএসসি বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত সকল বিষয়ে জেনেছি।
জেনেছি, বোর্ড চ্যালেঞ্জ কি, বোর্ড চ্যালেঞ্জ করতে কি কি লাগে, সঠিক ভাবে এইচএসসি বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার নিয়ম, ঘড়ে বসে সঠিক ভাবে আমাদের মাধ্যমে বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার উপায় সম্পর্কে সবকিছু।
এছাড়াও এইচএসসি বোর্ড চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে সকল বিষয়ে সব জিজ্ঞেসিত প্রশ্নের উত্তর জেনেছি।
আশা করছ ইএই পোষ্ট থেকে বোর্ড চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে সবকিছু জেনেছেন।
এছাড়াও শিক্ষা বিষয়ক আমাদের সকল পোষ্ট পড়তে Education Category ভিজিট করুন।
সর্বশেষ আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ Dainikkantha এ।
5 thoughts on “এইচএসসি বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার নিয়ম ২০২৪ সহ সবকিছু জেনে নিন”