সরকারি বীমা কয়টি কি কি । Govt Insurance in Bangladesh

আমাদের মধ্যে বীমা নিয়ে অনেক ভুল ধারণা আছে। কিন্তু বীমা যে সরকারি ও আছে তাওনেকেই জানি না। কোম্পানি ভিত্তিক বীমা করে টাকা না পেয়ে আমরা বীমা সিস্টেমকেই ভুল মনে করি। প্রকৃত পক্ষে বীমা একটি সুন্দর এবং লাভবান উপায়। তাই আস্তে আস্তে মানুষ সরকারি বীমা কয়টি কি কি এবং এর সুবিধা সমূহ নিয়ে জানতে চান।

বীমা অনেক জিনিসের উপর হয়ে থাকে। বীমা করা মানে আগাম বিপদের জন্য প্রস্তত থাকা। কিন্তু সঠিক প্রতিষ্ঠানে বিশেষ করে সরকারি বীমা সম্পর্কে তথ্য জানা একান্ত জরুরি। সরকারি বীমা কয়টি কি কি সেই সম্পর্কে জানা উচিত। কারণ সরকারি বীমা করলে সেই বীমার টাকা লস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে শূন্য পারসেন্ট।

আজকে আমরা জানবো সরকারি বীমা কয়টি কি কি, বাংলাদেশের সরকারি বীমা প্রতিষ্ঠান কয়টি, জীবন বীমা কর্পোরেশন কি এবং কিভাবে করতে হয়, সাধারণ বীমা কর্পোরেশন কি এবং কিভাবে করতে হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত। জানবো বীমা সম্পর্কিত আরও গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য।

সরকারি বীমা কয়টি এবং কি কি?

বাংলাদেশ সরকারের আওতাধীন দুইটি বীমা প্রতিষ্ঠান আছে। এই বীমা প্রতিষ্ঠান দুইটি সরকারি বীমা প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃত এবং পরিচিত। বাংলাদেশ সরকারের সরাসরি হস্তক্ষেপে এই বীমা প্রতিষ্ঠান দুইটি পরিচালিত হয়ে থাকে।

বাংলাদেশের সরকারি বীমা দুইটি হচ্ছে,

১) জীবন বীমা কর্পোরেশন বা জেবিসি।

২) সাধারণ বীমা কর্পোরেশন।

এই দুইটি বীমা প্রতিষ্ঠান ছাড়াও দেশে বেসরকারি এবং মালিকানা মিলিয়ে আরও বেশ কিছু বীমা কোম্পানি আছে। তবে শতভাগ নিরাপদ বীমা কোম্পানি হিসেবে সবার উপরে আছে বাংলাদেশের সরকারি বীমা প্রতিষ্ঠান দুইটি।

পর্যায়ক্রমে জানবো, বাংলাদেশের সরকারি বীমা প্রতিষ্ঠান দুইটি ব্যবহার করে একজন ব্যক্তি কি কি বিষয় সম্পর্কিত বীমা করতে পারে। এবং কোন প্রসেসিং এ বীমা করা সম্ভব।

সরকারি বীমা কিংবা বেসরকারি বীমা সম্পর্কিত বিষয়টি পুরোপুরি বুঝতে পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন।

সরকারি বীমা প্রতিষ্ঠান কয়টি কি কি তা জানার আগে দেশের বীমা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে কিছু তথ্য যা আপনার জানা একান্ত দরকার।

বীমা সম্পর্কিত তথ্য । সরকারি বীমা

এই মুহূর্তে দেশে মোট বীমা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৭৯ টি। এর মধ্যে ৩৩ টি জীবন বীমা বা Life insurance প্রতিষ্ঠান। এবং ৪৬ টি সাধারণ বীমা প্রতিষ্ঠান বা Non-life insurance প্রতিষ্ঠান।

Life insurance বা জীবন বীমা কোম্পানির মধ্যে ১ টি সরকারি এবং বাকি ২ টি বেসরকারি মালিকানার অন্তর্ভুক্ত। অন্যদিকে Non-life insurance বা সাধারণ বীমা কোম্পানির মধ্যে ১ টি সরকারি এবং বাকি ৪৫ টি Non-life insurance পরিতস্থান বেসরকারি মালিকানার অন্তর্ভুক্ত।

এখান থেকে আরও স্পষ্ট যে, বাংলাদেশের সকল বীমা প্রতিষ্ঠানকে বীমা অনুযায়ী ২ ভাগে ভাগ করলে Life insurance প্রতিষ্ঠানের পরিমাণ দাড়ায় ৭৯ টি। এবং Non-life insurance এর পরিমাণ দাড়ায় ৪৫ টি।

এর মধ্যে Life insurance বীমা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি সরকারি। এবং Non-life insurance বীমা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি দরকারি।

বীমা অনুযায়ী দুইটি বীমায় দুইটি সরকারি বীমা প্রতিষ্ঠান চলমান আছেহ।

জীবন বীমা কর্পোরেশন । সরকারি বীমা কি

বাংলাদেশের একটি রাস্ত্র্যত্ত জীবন বীমা কোম্পানি হচ্ছে জীবন বীমা কর্পোরেশন। জীবন বীমা কর্পোরেশন কে সংক্ষেপে জেবিসি বলা হয়। ১৯৭৩ সালের ১৪ মে ইন্সুরেন্স অ্যাক্ট ১৯৩৮ ও ইন্সুরেন্স রুলস ১৯৫৮ এবং বাংলাদেশ কর্পোরেশন অ্যাক্ট ১৯৭৩ এর অধীনে ১৫ লাখ ৭০ কোটি টাকার ঘাটতি দায় নিয়ে জীবন বীমা কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয়।

জীবন বীমা কর্পোরেশন এর বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ আসাদুল ইসলাম। তিনি এর আগে বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা মন্ত্রনালয়ের সিনিয়র সচিব হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন।

এর আগে ১৯৭১ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে ৭৫ টি বীমা কোম্পানি ছিল। তার মধ্যে ১০ ট বীমা কোম্পানি স্থানীয় নিবন্ধিত ছিল। এরপর দেশ স্বাধীন হওয়ার পর দেশের সকল ধরনের বীমা জাতীয়করণ করা হয়।

জাতীয়করণের মাধ্যমে ৫ টি বীমা কোম্পানি গথন করা হয়। এই ৫ টি বীমা কোম্পানি হচ্ছে,

১) বাংলাদেশ জাতীয় বীমা কর্পোরেশন,

২) তিস্তা বীমা কর্পোরেশন,

৩) কর্ণফুলী বীমা কর্পোরেশন,

৪) সুরমা বীমা কর্পোরেশন,

৫) রুপসা বীমা কর্পোরেশন।

এর পরবর্তীতে রাষ্ট্রপতির আদেশে ৪ নাম্বার এবং ৫ নাম্বার বীমা কোম্পানি, অর্থাৎ সুরমা বীমা কর্পোরেশন এবং রুপসা বীমা কর্পোরেশন নিয়ে   এককভাবে জীবন বীমা কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয়। যেটি বাংলাদেশ সরকারের জীবন বীমা কর্পোরেশন – জেবিসি নামে পরিচালিত হচ্ছে।

আরও পড়ুনঃ  লাইফ ইন্সুরেন্স এর সুবিধা সমূহ

বাংলাদেশের জীবন বীমা কর্পোরেশন বা জেবিসি বীমা প্রকল্প সার্ভিসের মধ্যে ১৫ ধরনের বীমা স্কিম বা বীমা সেবা বিক্রি করছে। বাংলাদেশের সরকারি বীমা বা জীবন বীমা কর্পোরেশন এর বীমা সেবা স্কিমের মধ্যে যেসব বীমা স্কিম চালু আছে তা হচ্ছেঃ

সরকারি জীবন বীমা সেবা সমূহ

১) আমৃত্যু জীবন বীমা সেবা।

২) পলিসির মূল্য পরিশোধ ভিত্তিতে বীমা স্কিম।

৩) শিশু প্রতিরক্ষা বীমা স্কিম।

৪) শিশুদের পলিসির মূল্য পরিশোধভিত্তিক বীমা স্কিম।

৫) পলিসির অনুমিত মূল্য পরিশোধভিত্তিক বীমা স্কিম।

৬) পেনশন স্কিম বীমা সেবা।

৭) এক দফায় প্রিমিয়াম বীমা স্কিম।

৮) বন্ধক প্রতিরক্ষা বীমা স্কিম।

৯) গোষ্ঠী মেয়াদী বীমা স্কিম।

১০) পলিসির মূল পরিশোধভিত্তিক গোষ্ঠী বীমা স্কিম।

১১) পরিবর্তনশীল হিসাবে পলিসির মূল্য পরিশোধভিত্তিক গোষ্ঠী বীমা স্কিম।

১২) দলগত পেনশন বীমা স্কিম।

১৩) গ্রামীণ বীমা স্কিম।

১৪) যুগ্ম জীবন বীমা স্কিম এবং

১৫)বর্ধিষ্ণু হারে প্রিমিয়াম পরিশোধ ভিত্তিক বীমা স্কিম।

নোটঃ বীমা স্কিম বা বীমা সেবা হচ্ছে, যেসব বিষয়ের উপর বীমা করা যায় বা বীমা কম্পানিই যেসব বিষয়ের উপর বীমা প্রকল্প করার সুযোগ রাখে তাকে বীমা স্কিম বা বীমা সেবা বা বীমা প্রকল্প বলে।

আরও পড়ুনঃ অগ্রণী ব্যাংক লোন সম্পর্কে বিস্তারিত

দেশের সরকারি জীবন বীমা কর্পোরেশন সম্পর্কে সকল তথ্য জানতে তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।

সরকারি বীমা কয়টি কি কি তা জানার পরে জীবন বীমা কর্পোরেশন স্কিমগুলো জানলাম। এখন জানবো জীবন বীমা কর্পোরেশন এর সুবিধা অসুবিধা সম্পর্কে জানবো।

জীবন বীমা কর্পোরেশন । সরকারি বীমা কয়টি

জেবিসি বা জীবন বীমা কর্পোরেশন, যেটি বাংলাদেশের সরকাই বীমা হিসেবে পরিচালিত হচ্ছে সেই বীমায় বেশ কিছু সুবিধা আছে। একই সাথে বলার মতো কোনও অসুবিধা নেই। তবে ব্যক্তি বিশেষে কিছু বিষয়কে অসুবিধা মনে হতে পারে। তবে সার্বজনীন ভাবে কোনো অসুবিধা নেই বাংলাদেশের সরকারি বীমা জীবন বীমা কর্পোরেশন প্রকল্পে।

এবার চলুন জেনে নেওয়া যাক সরকারি জীবন বীমা কর্পোরেশন এর সুবিধা সমূহ বা নিয়মাবলী সমূহ।

১) “বঙ্গবন্ধু সার্বজনীন পেনশন পলিসি (লাভের অর্থ সহ)” একটি মেয়াদী( Endowment) বীমা পলিসি। এটি মেয়াদ শেষে পেনশনে রুপান্তর করা যায়। যেখান থাকা পেনশন সুবিধা ভগ করা সম্ভব।

২) বীমা গ্রহণকালীণ সরবনিম্ম বয়স ২০ বছর এবং র্সবোচ্চ বয়স হচ্ছে ৬০ বছর।

৩) পেনশন প্রাপ্তি বা পেনশন পাওয়ার শুরুর বয়স হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬৫ বছর।

৪) সর্বনিম্ন বীমা প্রকল্পে অর্থের পরিমাণ ৫০,০০০.০০ (পঞ্চাশ হাজার টাকা)।

৫) বীমার মেয়াদ সর্বনিম্ন ৫ (পাঁচ) বছর। এবং সরবচ্চ মেয়াদ বীমা গ্রাহকের উপর নির্ভর করে।

৬) সর্বোচ্চ বীমার অর্থের পরিমাণ বীমা গ্রাহকের আর্থিক সামর্থ্য অনুযায়ী হয়ে থাকে।

৭) বীমার মেয়াদ শেষ হওয়ার পর বোনাস বা লাভ সহ এককালীন সব টাকা তুলে নেওয়া যায়। অথবা মাসিক ১০,১৫ অথবা ২০ বছর মেয়াদে পেনশন নেওয়ার সুবিধা পাওয়া যায়।

৮) কোনো কারণ বশত পেনশন পাওয়া শুরুর নির্ধারিত তারিখের পূর্বে বীমা গ্রাহকের মৃত্যু হলে, যে ব্যক্তি নমিনি থাকবে সে বোনাসসহ পূর্ণ বীমা প্রাপ্ত হবে। অর্থাৎ বীমা গ্রাহক পেনশন পাওয়ার আগে মারা গেলে তার নমিনি সম্পূর্ণ পেনশন পাবেন।

৯) মেয়াদ পূর্তিতে পেনশনের ৫০% বা ১০০% পর্যন্ত সমর্পণ করার সুযোগ আছে।

১০) পেনশন শুরুর পর বীমা গ্রাহকের মৃত্যু হলে, অবশিষ্ট সময়ের জন্য তার করে যাওয়া নমিনি পেনশনের বাকি টাকা সঠিক সময় মতো পেয়ে যাবেন।

এই সকল নিয়ম ছাড়াও আরও অনেক নিয়ম আছে। যা একজন বীমা গ্রাহকের জন্য শতভাগ সুবিধার হবে।

সরকারি বীমা জীবন বীমা কর্পোরেশনের নিয়মাবলী যা বীমা গ্রাহকদের জন্য সুবিধার তা জানলাম। জেনেছি সরকারি বীমা কয়টি কি কি তা নিয়ে। এবার বাংলাদেশের সরকারি বীমা সাধারণ বীমা কর্পোরেশন সম্পর্কে জানবো।

সাধারণ বীমা কর্পোরেশন । সরকারি বীমা

সাধারণ বীমা বা নন – লাইফ বীমা কর্পোরেশন বাংলাদেশের একমাত্র সরকারি সাধারণ বীমা প্রতিষ্ঠান। সরকারি এই সাধারণ বীমা বাংলাদেশ সরকারের অর্থ অন্ত্রনালয়ের নিয়ন্ত্রণ এবং সরাসরি তত্ত্বাবধায়নে পরিচালিত হয়। সরকারি জীবন বীমা কর্পোরেশন এবং সরকারি সাধারণ বীমা কর্পোরেশন একই দিনে প্রতিষ্ঠিত হয়। অর্থাৎ ১৯৭৩ সালের ১৪ মে সরকারি সাধারণ বীমা প্রতিষ্ঠিত হয়।

বাংলাদেশের সরকারি সাধারণ বীমা কর্পোরেশন তাদের ইমা গ্রাহকদের বিভিন্ন ধরনের বীমা স্কিম বা বীমা সেবা দিয়ে থাকে।

বাংলাদেশের সরকারি সাধারণ বীমা সেবা কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠানটির সরকারি সাধারণ বীমা সমূহ হচ্ছেঃ

১) অগ্নি বীমা স্কিম।

২) নৌ-বীমা স্কিম।

৩) মোটরযান বীমা স্কিম।

৪) শস্য বীমা স্কিম।

৫) অন্যান্য বীমা স্কিম।

দেশের সরকারি সাধারণ বীমা কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠান উপরের এই ৫ টি বীমা স্কিম সেবা তাদের গ্রাহকদের জন্য চলমান রেখেছে।

এছাড়াও সরকারি সাধারণ বীমা প্রতিষ্ঠানটি এসকল বীমার প্রেক্ষিতে পুনঃবীমা করে থাকে।

বাংলাদেশের সরকারি সাধারণ বীমা কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে সকল তথ্য জানতে তাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।

সরকারি বীমা । FAQS

বীমা প্রধানত কয় ধরনের হয়ে থাকে? 

উত্তরঃ বীমা প্রধানত দুই ধরনের হয়ে থাকে। সাধারণ বীমা এবং জীবন বীমা যাকে ইংরেজিতে Life insurance এবং Non-life insurance বলে।

বাংলাদেশে সরকারি বীমা প্রতিষ্ঠান কয়টি?

উত্তরঃ বাংলাদেশে সরকারি বীমা প্রতিশেন্র পরিমাণ ২ টি। একটি সরকারি জীবন বীমা কর্পোরেশন অন্যটি সরকারি সাধারণ বীমা কর্পোরেশন নামে পরিচালিতি।

সরকারি জীবন বীমার সংক্ষিপ্ত রুপ কি?

দেশের সরকারি জীবন বীমার সংক্ষিপ্ত রুপ হচ্ছে জেবিসি। যার পূর্ণরূপ হচ্ছে জীবন বীমা কর্পোরেশন।

সরকারি সাধারণ বীমার সংক্ষিপ্ত রুপ কি?

দেশের সরকারি সাধারণ বীমার সংক্ষিপ্ত রুপ হচ্ছে সাবিসি। সাবিসি এর পূর্ণরূপ হচ্ছে সাধারণ বীমা কর্পোরেশন।

দেশের সরকারি জীবন বীমা প্রতিষ্ঠানের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের নাম কি?

উত্তরঃ দেশের সরকারি জীবন বীমা প্রতিষ্ঠানের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের নাম হচ্ছে http://www.jbc.gov.bd/

দেশের সরকারি সাধারণ বীমা প্রতিষ্ঠানের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের নাম কি?

উত্তরঃ দেশের সরকারি সাধারণ বীমা প্রতিষ্ঠানের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের নাম হচ্ছে http://www.sbc.gov.bd/

সরকারি বীমা কি?

উত্তরঃ সরকারি ভাবে যে বীমা পরিচালিত হয় তাকে সরকারি বীমা বলে। সরকারি বীমা প্রতিষ্ঠান দুইটি। একটি হচ্ছে জীবন বীমা কর্পোরেশন অন্যটি হচ্ছে সাধারণ বীমা কর্পোরেশন। বিস্তারিত জানতে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন।

সরকারি বীমা কয়টি ও কি কি । সর্বশেষ

আজকের পোষ্টে সরকারি বীমা কয়টি কি কি তা জেনেছি। জেনেছি সরকারি ইনস্যুরেন্স কোম্পানি সমুহের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট সম্পর্কে।

এছাড়াও আমরা জেনেছি সরকারি বীমা প্রতিষ্ঠান কয়টি এবং কি কি, বাংলাদেশে সরকারি বীমা কয়টি, সরকারি বীমা কয়টি এবং বাংলাদেশের সরকারি বীমা প্রতিষ্ঠান কয়টি সে সম্পর্কে বিস্তারিত।

আরও পড়ুনঃ অগ্রণী ব্যাংক ডিপিএস চার্ট দেখে নিন

আশা করছি এই আর্টিকেলটি পড়ার পরে এই বিষয়ে আর কোনো অজানা তথ্য থাকবে না।

এছাড়াও আরও কিছু জানার থাকলে কমেন্টে জানান। আমরা আপনার কমেন্টের উত্তর দিয়ে আরও জানাতে প্রস্তুত।

আমাদের সকল আর্টিকেল নিয়মিত পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। চোখ রাখুন আমাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ DK POST এ

1 thought on “সরকারি বীমা কয়টি কি কি । Govt Insurance in Bangladesh”

Leave a Comment

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.