ছাত্রদের জন্য অনলাইনে আয় । কিভাবে অনলাইনে আয় করা যায়

বর্তমান সময়ে ছাত্র জীবন অনেক সহজ। যদি ছাত্র থাকাকালীন ছাত্রদের জন্য আয় করার সুযোগ থাকে তবেই ছাত্র জীবন অনেক সুখের। তাই আজকে আমরা জানবো, ছাত্রদের জন্য অনলাইনে আয় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।

প্রিয় পাঠক, স্বাগত Dainik Kantha এর আজকের পোষ্ট “ছাত্রদের জন্য অনলাইনে আয় । কিভাবে অনলাইনে আয় করা যায়” এ।

আরও পড়ুনঃ গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায় । গুগল এডসেন্স একাউন্ট

আজকে আমরা জানবো, কিভাবে ছাত্ররা অনলাইনে পড়াশোনার পাশপাশি আয় করতে পারে, অনলাইনে স্থায়ী আয়ের উপায় সহ অনলাইন থেকে আয় সম্পর্কে বিস্তারিত।

ছাত্রদের জন্য অনলাইনে আয় করার সেরা উপায়

স্কিল ছাড়া ইনকাম করার চিন্তা করা একপ্রকার বোকামি। কিন্তু কিছু কাজ আছে যা করার জন্য স্বাভাবিক স্কিলের প্রয়োজন হয়। এই স্কিলগুলো মূলত একজন ছাত্রের কাছে আয়ত্ত করা খুবই সহজ একটি বিষয়।

বর্তমানে হায়ার লেভেলের হাজার হাজার শিক্ষার্থী পড়াশোনার পাশাপাশি অনলাইনে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করে।

আরও পড়ুনঃ গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয় । গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায়

তবে, এমন কিছু কাজ আছে যা ফ্রিলান্সিং এর আওতাভুক্ত। এবং এর প্রত্যেকটি কাজ অনলাইন ভিত্তিক এবং অসাধারণ কাজ। এর অন্যতম কারণ, ছাত্ররা এই কাজগুলি করে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করতে পারবে।

হাজার হাজার কাজের মধ্যে আজকে শিক্ষার্থীদের জন্য অনলাইনে আয় করার জন্য আমরা নিচে উল্লেখিত উপায় সমুহ সম্পর্কে জানবো।

নিচের প্রত্যেকটি উপায়ে যেকেউ কিংবা ছাত্ররা অনলাইনে আয় করতে পারবে লাখ লাখ টাকাঃ

  • কন্টেন্ট রাইটিং
  • ব্লগিং
  • এফিলিয়েট মার্কেটিং
  • অনলাইন টিউটোরিয়াল/ ভিডিও কন্টেন্ট
  • অনলাইন টিউশন
  • শিক্ষামূলক ইউটিউব কন্টেন্ট
  • ছবি বিক্রি করে আয়
  • ডিজিটাল মার্কেটিং

বলে রাখা ভালো যে, উপরে উল্লেখিত উপায় ছাড়াও আরো অনেক উপায় আছে যেখান থেকে লাখ লাখ টাকা আয় করা যায়। সেসব বিষয় নিয়ে আমরা পরবর্তীতে অন্য কোনো পোষ্টে জানবো।

Content writing করে আয় করার উপায়

দেখুন, আমরা কিছু জানার হলেই গুগলে এসে সার্চ দেই। এবং হাজার হাজার কন্টেন্ট দেখতে পাই।

যেখান থেকে যেকোনো এক বা একাধিক কন্টেন্ট থেকে আমরা আমাদের কাঙ্কিহত ফলাফল পেয়ে যাই।

কিন্তু একবার ভাবছেন, এত কন্টেন্ট কে লিখছে? আর তার এই কন্টেন্ট লিখেল লাভ ই বা কিহ?

যাহোক, যদি ফ্রিলান্সিং মার্কেটপ্লেসের কথা জেনে থাকেন যেখানে গেলেই দেখবেন হাজার হাজার কাজ কন্টেন্ট রাইটিং এর।

এসব কাজ মুলত বিদেশিরা রাইটার হায়ার করে লিখিয়ে তাদের ব্লগে পোষ্ট করে।

আরও পড়ুনঃ  ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় ? ব্লগিং সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

এবার আশা যাক, এই কন্টেন্ট লেখার জন্য আপনার কি কি যোগ্যতা থাকতে হবে? চলুন জেনে নেওয়া যাক Content writing করে টাকা ইনকাম করতে যে যে যোগ্যতা লাগবেঃ

  • ইংরেজিতে ইজিলি লেখার যোগ্যতা।
  • ব্যাসিক অন পেজ SEO
  • যে বিষয় লিখতে হবে সেই বিসয়ে লেখার আগে যথেষ্ট রিসার্চ করে নেওয়ার ধৈর্য।
  • বায়ার কিভাবে কাজটি চান সেই ভাবে লিখে দেওয়ার মানসিকতা।
  • কপি পেস্ট করা থেকে নিজেকে বিরত রাখার মানসিকতা।

এই যোগ্যতা বা বৈশিষ্ট্য গুলি আপনার মধ্যে থাকলে আপনি নিঃসন্দেহে বিভিন্ন ফ্রিলান্সিং মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট করে মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করতে পারবেন।

আর যেহেতু লেখেলেখির কাজ সেহেতু এই কাজগুলি সবথেকে ভালো করতে পারবে ছাত্ররা।

আমার জানামতে দেশে এমন লাখ লাখ শিক্ষার্থী আছেন যারা কন্টেন্ট রাইটিং এর কাজ করে হাজার ডলার ইনকাম করে।

Blogging করে ছাত্রদের অনলাইনে আয় করার উপায়

দেশ এবং দেশের বাহিরে হাজার হাজার ব্লগার আছেন যারা নিজের এক বা দুইটি ওয়েবসাইটে বিভিন্ন বিষয়ে ব্লগিং করে প্রতি মাসে ৫০০ থেকে ৫০০০ বা ১০ হাজার ডলার ইনকাম করে থাকে।

একটি ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করার পর নিয়মিত টাইম মেইন্টেইন করে ব্লগ পাবলিশ করতে হয়। ব্লগ ওয়েবসাইটে ১৫- ২৫ টি ব্লগ হওয়ার পর গুগল এডসেন্স নিয়ম মেনে আবেদন করতে হয়।

এভাবে একজন ব্লগার ব্লগিং করে শুধুমাত্র গুগল এডসেন্স থেকেই হাজার হাজার ডলার ইনকাম করে।

কিন্তু একটি ব্লগ রান করাতে যথেষ্ট সময়ের দরকার হয়। ৬ মাস থেকে ১ বছর সময় লাগে Rank এ আসতে।

ব্লগিং করে আজীবন প্যাসিভ ইনকাম একটি সম্মান জনক স্ট্যান্ডার্ড কাজ। এ বিষয়ে গুগলে সার্চ করলেই বিস্তারিত জেনে নিতে পারবেন।

আপনি যদি, কন্টেন্ট রাইটিং করেন সেটি হচ্ছে ব্লগিং করার জন্য আপনার কাছে একটি প্লাস পয়েন্ট বিষয়।

এর কারণে, ব্লগিং করে আপনি চাইলেই লাখ টাকা আয় করতে পারবেন নিঃসন্দেহে।

তবে আপনি ব্লগিং করলে, আপনার কন্টেন্ট রাইটিং থেকে শুরু করে একটি ওয়েবসাইট সবকিছুই আপনাকেই জানতে হবে এবং সামলাতে হবে।

আরও পড়ুনঃ ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো । ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কিত সকল তথ্য

তবে ধারাবাহিকভাবে নিয়মিত ভাবে লেখালেখি করতে থাকতে পারলে ব্লগিং করেই ইনকাম বেশি। কারণ এটি পেসিভ ইনকাম। আর কন্টেন্ট রাইটিং হচ্ছে এককালীন কিছু অর্থ ইনকাম।

ব্লগিং করে লাখ টাকা আয় করা সম্পর্কে আমাদের একাধিক ব্লগ প্রকাশ করা আছে। নিচে দেওয়া আমাদের Online category ভিজিট করে দেখে নিন।

ব্লগিং এবং কন্টেন্ট রাইটিং করে অনলাইনে ছাত্রদের বেশি আয়ের সুযোগ

কন্টেন্ট রাইটিং আর ব্লগিং দুটিই সেম কাজ। ব্লগিং মূলত শুধুমাত্র নিজের ব্লগ ওয়েবসাইটে করা হয়।

আর কন্টেন্ট রাইটিং হলো টাকার বিনিময়ে কোনো ওয়েবসাইটে লেখালেখি করা। লেখালেখি করে বা কন্টেন্ট রাইটিং করে একবারই আয় করা যায়।

অর্থাৎ, কন্টেন্ট রাইটিং হলো নির্ধারিত আয়। আজীবন আয় বা প্যাসিভ ইনকামের আওতাভুক্ত না।

তবে ব্লগিং এর পাশাপাশি কন্টেন্ট রাইটিং করা যায়। তবে তুলনামুলক সময় বেশি দিতে হয়।

আরও পড়ুনঃ ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন । কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো

ইনস্ট্যান্ট আয় করার জন্য অনলাইনে কন্টেন্ট লিখে আয় করার কোনো বিকল্প নেই। বর্তমানে বেশ কিছু ওয়েবসাইটে লেখালেখি করা যায়।

ব্লগ সাইট, নিউজ পোর্টাল সহ বিভিন্ন কোম্পানির ওয়েবসাইটে লেখা যায় টাকার বিনিময়ে।

আর আপনার যদি ইংরেজি লেখার স্কিল থাকে তবে আপনি হাজার হাজার ডলার ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজেই।

ফাইবারে একাউন্ট খুলে কন্টেন্ট লেখার কাজ সহ ডিজিটাল মার্কেটিং সহ হাজার হাজার কাজ পাওয়া যায়। নিজের একটি একাউন্ট খুলে গিগ খুলে খুলে কাজের সন্ধান পাওয়া যায়।

এখন নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন, কন্টেন্ট রাইটিং বা আর্টিকেল রাইটিং করে ইন্টারন্যাশনাল বা লোকাল ভাবে আয় করা কতটা সহজ।

Affiliate Marketing করে অনলাইনে সহজেই আয়

আপনি কি জানেন Affiliate Marketing কি ? খুব সহজেই বলতে গেলে Affiliate Marketing হলো অন্য একজনের প্রোডাক্ট যা আপনি বিক্রি করে দিবেন আপনার অনলাইন প্লাটফর্ম ব্যবহার করে।

আর সেই প্রোডাক্টের লভ্যাংশ থেকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা আপনি পেয়ে যাবেন অটোমেটিকলি।

ধরেন, আপনার একটি ওয়েবসাইট আছে। আপনি সেখানে গুগল এডসেন্স দিয়ে আয় করছেন। এখন আপনি সেরা কয়েকটি কোম্পানিতে এফিলিয়েট প্রোগ্রামে অংশ নিলেন।

এবার আপনি গুগল এডসেন্স এর পরে Affiliate Marketing এর মাধমে আপনার আয়ের পরিমাণ দিগুনের বেশি করতে পারেন।

বিশ্বে এমন Affiliate Marketer আছে যে তার ওয়েবসাইট থেকে শুধু Affiliate Marketing করেই এক থেকে ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করছে।

কিন্তু অবশ্যই একটি বিষয় মনে রাখতে হবে। যে, এত পরিমাণ টাকা আয় করতে অনেক সময় এবং সাধনা এবং পরিশ্রমের দরকার হবে।

এতক্ষণে Affiliate Marketing সম্পর্কে বুঝতে আর বাকি নাই নিশ্চয়ই। Affiliate Marketing বিষয়ে বিস্তারিত জানতে গুগল এবং ইউটিউব আপনাকে সাহায্য করবে।

তাই সহজেই একজন ছাত্র পড়াশোনার পাশাপাশি একটি নির্দিষ্ট সময় দিয়ে Affiliate Marketing করে আয় করতে পারে।

যা পরবর্তীতে নিজের পেশা হিসেবে বেঁছে নিতে পারেন।

ছাত্রদের Online Tutor হিসেবে কাজ করে অনলাইনে আ

যেকোনো একটি সাবজেক্টে খুব ভালো জানাশোনা থাকলে ইউটিউবে নিয়মিত ভিডিও পাবলিশ করতে পারেন। করতে পারেন আপনার নিজস্ব একটি প্লাটফর্ম।

এখানে নিয়মিত কাজ করলে অবশ্যই যে বিষয়ে শিখাবেন সেই বিষয়ে জানতে চাওয়া মানুষ আপনাকে দেখবে।

আর গুগলের মতো ইউটিউবেও এডসেন্স সহ আরও বেশ কিছু স্পন্সরশীপ উপায়ে আয় করা যায়। আবার অনেকে অনলাইনে প্রাইভেট পড়িয়ে থাকেন।

একজন শিক্ষার্থীর ইনকামের অন্যতম একটি উপায় হচ্ছে টিউশনি করানো। জানাশোনা বিষয়ে নিয়মিত পড়িয়ে আয় করা যায়। এটি অনলাইনে এখন আরও সহজ। 

আবার অনেক ইউটিউব চ্যানেল বা ওয়েবসাইট আছে যারা অনলাইনে পড়ানো বা শেখানোর জন্য টিচার বা টিউটর খুজে থাকেন নির্দিষ্ট কাজ এবং নির্দিষ্ট বেতনে।

আপনি চাইলে গুগলের মাধ্যমে এমন চ্যানেল বা সাইট খুজে পেতে পারেন খুব সহজে।

অনলাইনে ছবি বিক্রি করে আয় । Sell your photos

ছবি বিক্রি করে এই সময়ে হাজার হাজার ছাত্র আয় করছে। ছাত্রদের জন্য অনলাইনে আয় এর অন্যতম এবং সাচ্ছন্দময় একটি কাজ ছবি বিক্রি করা।

লোকাল এবং সারা বিশ্বে অসংখ্য সাইট আছে যারা আপনার ছবি অর্থ দিয়ে কিনে নিবেন।

তবে এজন্য আপনাকে ছবি তুলতে জানতে হবে। শুধু তাই নয়। কোয়ালিটিফুল ছবি তুলতে হবে। ছবি শুধু অনলাইনে বিক্রি করেই আয় করা যায় তা না।

ছবি তুলতে জানলে ফটোগ্রাফি করেও হাজার হাজার টাকা আয় করা যায়। এজন্য কমিউনিকেশনের দরকার হয়।

মানুষ আপনাকে আপনার কাজকে জানলে তবেই আপনাকে ডাকবে।

ছবি তুলে আপনি অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন তাও আবার পড়াশোনার পাশাপাশি। এটি ছাত্রদের জন্য অনলাইনে আয় করার অন্যতম আরেকটি উপায়।

ডিজিটাল মার্কেটিং করে অনলাইনে ছাত্রদের আয়

বিশ্বে এই মুহূর্তে সবথেকে বেশি অনলাইন কাজের একটি হচ্ছে মার্কেটিং। এর অন্যতম কারণ, এখন সবকিছুতেই অনলাইন।

তাই সবার প্রোডাক্ট কিংবা সার্ভিস সবকিছু প্রসার প্রচারের ক্ষেত্রে অনলাইনে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোনো বিকল্প নেই বলা চলে।

আর তাই খুব সহজেই শিখে কাজ করতে পারার মতো একটই উপায় ডিজিটাল মার্কেটিং। এটি থেকে যেকেউ কাজ শিখে কাজ করার ধারাবাহিকতা রাখলতে লাখ টাকা ইনকাম করা খুব সহজ।

তবে, যে কাজ যত বেশি সহজ সেই কাজে তত বেশি প্রতিযোগী। তাই এই কাজের ক্ষেত্রে মার্কেট এনালাইসিস করে আপনাকে কাজের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে।

অনলাইনে আয় করতে চাইলে যা মনে রাখতে হবে

একটি বিষয় আপনাকে নিশ্চয়ই জানতে হবে। স্কিল ছাড়া কোনো কাজই করা সম্ভব না। অনেক সময় দেখা যায়, ভিডিও দেখে আয়, ক্লিক করে আয়।

এর সবগুলি অস্থায়ী এবং অবৈধ কাজ। স্থায়ী এবং স্ট্যান্ডার্ড কাজ মানেই স্কিল স্কিল এবং স্কিল। স্কিল অর্থাৎ, কাজ করতে চাইলে কাজ জানার কোনো বিকল্প নেই।

একটি জিনিস মনে রাখতে হবে, আপনি যে কাজটি করতে চাইছেন, সেই কাজটি করার জন্য অনেক লোক আগে থেকেই আছে।

আরও পড়ুনঃ google adsense account

এবার আপনি যদি কাজটি না জানেন তাহলে তাদের থেকে ভালো করতে পারবেন?

পারবেন মার্কেট ধরতে? মূলত ছাত্রদের জন্য অনলাইনে আয় করা খুব একটা কঠিন কিছু না।

কারণ ছাত্ররা চাইলেই খুব সহজেই কিছু আয়ত্ত করতে পারে। এছাড়া কম্পিউটার এবং ইংরেজিতে ছাত্ররা ব্যাসিকভাবে এগিয়ে থাকে।

স্কিল ছাড়া কোনো ভাবেই আপনি সম্মান জনক টাকা আয় করতে পারবেন না। এবার আপনি সিদ্ধান্ত নিন একটি বিষয়ে স্কিলড না হয়ে কাজ খুজবেন। নাকি আগে কাজ শিখে পরে কাজ খুজবেন।

মনে রাখবেন, কাজ জানলে অনলাইনে কাজের অভাব নেই। এর কারণ, শতকরা প্রায় ৮৫-৯০% মানুষ কাজ না শিখেই লাফাতে লাফাতে আসে অনলাইনে আয় করতে।

আর ঝরে যায় খুব তারাতারি। অনলাইনে কাজ করে আয় করার জন্য ছাত্ররা অনেকেই শুরু করে। কিন্তু ধৈর্য ধরে কাজ করতে পারেন না।

এজন্য আপনি নিজেই দায়ী। কারণ, ধৈর্য না থাকলে অনলাইনে কাজ আপনার জন্য না।

গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, আপনি যদি মনে করেন যে, কম্পিউটার ওপেন করে কয়েকটি চাপ দিলেন আর টাকা চলে আসলো বিষয়টা একদমই এরকম না।

এবার অনলাইনে আয় করার বিষয়ে সকলের অধিক জিজ্ঞেসিত কিছু প্রশ্ন উত্তর জেনে নেওয়া যাক।

এই বিষয়গুলি সাধারণত মানুষ জানতে চায়। online income with FAQS.

অনলাইনে আয় বিষয়ে প্রশ্ন উত্তর । FAQS

ছাত্ররা কি আসলেই অনলাইনে আয় করতে পারে?

হ্যাঁ। সত্যি ছাত্ররাই না শুধু, যেকোনো বয়সের মানুষ স্কিল আয়ত্ত করে অনলাইনে আয় করতে পারে।
তবে অবশ্যই আয় করতে চাওয়ার আগে যথেষ্ট সময় দিয়ে অনলাইনে কাজ করার স্কিল শিখতে হবে।

অনলাইনে কাজ করে কয় ভাবে আয় করা যায়?

হাজার হাজার উপায় আছে। তবে আপনার কোন বিষয়ে ভালো লাগে আপনি সেই বিষয়ে কাজ করবেন।
তবে কাজ করার আগে অবশ্যই ওই বিষয় সহ রিলেটেড বিষয়ে স্কিল অর্জন করতে হবে।
তবেই আপনি কাজ করে নিজের জন্য সুন্দর একটি জায়গা করে নিতে পারবেন।

অনলাইনে আয় করার জন্য ছাত্রদের কি পরিমাণ সময় দিতে হয়?

এর নির্দিষ্ট কোনো উত্তর নেই। তবে সময় দেওয়ার উপর নির্ভর করবে আপনি কিভাবে এগোতে পারবেন।

অনলাইনে কিভাবে আয় করা যায় ?

উপরের সম্পূর্ণ লেখাটি পড়ার পড়ে এতক্ষণে বুঝে যাওয়ার কথা।
তবে প্রফেশনালই ফ্রিল্যান্সার হতে চাইলে তাদের জন্য সম্পূর্ণ আলাদা বিষয়। কারণ তাদের নিজেকে ধরে রাখার জন্য কাজে স্থায়ী করার জন্য অনেক কিছু করতে হয়।

অনলাইনে নিজের প্লাটফর্মে কাজ করে কিভাবে আয় করতে পারি?

গুগল এডসেন্স এবং এফিলিয়েট এবং অন্যান্য আরও বেশ কিছু উপায়ে আয় করতে পারবেন।
এর মধ্যে ব্যাক লিংক বিক্রি থেকে শুরু করে আরও অনেক কিছু আছে।

ছাত্রদের অনলাইনে আয় নিয়ে সর্বশেষ

আজকের লেখাটি ছাত্রদের জন্য অনলাইনে আয় করার বিষয় নিয়ে লেখা। আশা করছি সম্পূর্ণ লেখাটি পড়ার পড়ে এবিষয়ে আর কোনো অজানা কিছু থাকবেনা।

এছাড়াও অনলাইন থেকে ইনকাম, গুগল এডসেন্স থেকে আয় করার উপায় সহ অনলাইন থেকে ইনকাম করার সকল উপায় সম্পর্কে জানতে আমাদের Online income category ভিজিট করুন।

নিওমিত আমাদের সকল পোষ্ট পড়তে Dainik kantha ভিজিট করুন। সর্বশেষ আপডেট পেতে চোখ রাখুন অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ Dainikkantha এ।

25 thoughts on “ছাত্রদের জন্য অনলাইনে আয় । কিভাবে অনলাইনে আয় করা যায়”

  1. It’s awesome to go to see this site and reading the views of all mates on the topic of this paragraph,
    while I am also keen of getting know-how.

  2. এটা ছাত্রদের জন্য অনলাইনে আয় করার সেরা কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস ছিল। ধন্যবাদ।

Comments are closed.