চোখ উঠলে কোন ড্রপ ব্যবহার করবেন । চোখ উঠলে করণীয় কি?

চোখ ওঠা বা কনজাংটিভিটি রোগের সাথে কম বেশি সবাই পরিচিত। চোখ ওঠাকে ডাক্তারি ভাষায় কনজাংটিভাইটিস বলা হয়। চোখ ওঠা সম্পর্কে কিছু বিষয়ে জানলেই আপনি ঘরে বসে চোখ ওঠা প্রতিকার কিংবা এড়িয়ে চলতে পারবেন। তাই আজকের পোষ্টে আমরা চোখ উঠলে কোন ড্রপ ব্যবহার করবেন এবং চোখ উঠলে করণীয় কি সেই বিষয়ে আলোচনা করবো।

আমি যখন চোখ ওঠায় আক্রান্ত হই তখন সবার প্রথমে আমি জানতে চেষ্টা করি, চোখ ওঠা কেন হয়? কি কি সতর্কতা অবলম্বন করলে চোখ ওঠা থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব? এবং চোখ উঠলে করণীয় কি? ইদানিং দেশের বিভিন্ন জায়গায় হঠাৎ করে চোখ ওঠা রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলছে। এর অন্যতম কারণ এটি ব্যাপক পরিমাণে একটি ছোঁয়াচয়ে রোগ।

তাই নিজ এবং পরিবারের সচেতনতায় সবার জানা উচিত চোখ ওঠা কি? চোখ উঠলে কি কি করা যাবে কি কি করা যাবে না। চোখ না ওঠার জন্য করণীয়, চোখ উঠলে করণীয় এবং প্রাথমিক অবস্থায় চোখ উঠলে কোন ড্রপ ব্যবহার করবেন সে বিষয়ে বিস্তারিত। চলুন সবকিছু ক্লিয়ারলি জেনে নেওয়া যাক।

চোখ ওঠা কি রোগ ? কেন আমাদের চোখ উঠে?

অনেকেই জানেন না চোখ উঠলে কোন ড্রপ ব্যবহার করবেন তা জানার আগে আপনাকে চোখ ওঠার কারণ এবং ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে জানতে হবে। আপনার যদি কোনো রোগ হয় তাহলে শুধু ঔষধ বা ড্রপ ব্যবহার করলেই যে সেরে উঠবে বিষয়টা এরকম না। ওই বিষয়ে আপনাকে সব তথ্য জানা উচিত।

তাই এই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন। এতে আপনি চোখ ওঠার কারণ থেকে শুরু করে কি করবেন না করবেন সব জানতে পারবেন। জানতে পারবেন চোখ উঠলে কোন ড্রপ ব্যবহার করবেন এবং আক্রান্ত হওয়ার কত দিন পরে ড্রপ ব্যবহার করবেন।

চোখের উপরে সাদা অংশ প্রচণ্ড লাল হয়ে যায়।  চোখের পাপড়ি বা পাতা ব্যথা এবং ফুলে ওঠে।  চোখে প্রচণ্ড ব্যথা, চোখ খসখস করে এমন মনে হওয়া ও চোখের মধ্যে কাটা ফুটছে এমন সমস্যা দেখা দিলে তাকে চোখ ওঠা বলে।

চোখ ওঠাকে ডাক্তারি ভাষায় কনজাংটিভাইটিস বা কনজাংটিভিটি বলে। মূলত চোখের আবরনে প্রদাহ হয়ে থাকে। একে চোখ ওঠা বলে।

বিশেষ করে গরমে এবং বর্ষার সময়ে অতিরিক্ত চোখ ওঠা সমস্যা দেখা দেওয়ার প্রবনতা অনেক বেশি থাকে।

তবে ভাইরাস জনিত সমস্যা যেকোনো সময়ে হতে পারে।

চোখ ওঠে প্রধানত ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়ায় আক্রান্ত জনিত কারণে। এটি এক ধরনের ছোঁয়াচে রোগ তাই একজনের হলে খুব দ্রুত পরিবারের বা আশপাশের সবার মধ্যে ছরিয়ে পরে। এছাড়াও অতিরিক্ত এলার্জি জনিত সমস্যার কারণেও চোখ ওঠে অনেকের।

ডাক্তারি মতে, মূলত তিন কারণে চোখ ওঠা রোগ হয়ে থাকেঃ ভাইরাস, এলার্জি এবং ছোঁয়াচে।

এবার জেনে নেওয়া যাক প্রাথমিক অবস্থায় চোখ উঠলে কোন ড্রপ ব্যবহার করবেন?

চোখ উঠলে কোন ড্রপ ব্যবহার করবেন?

চোখ ওঠা খুব বড় রকমের কোনো চিন্তার রোগ নয়। চোখ উঠলে প্রাথমিক অবস্থায় ডাক্তার দেখানোর কোনো প্রয়োজন নেই। এটি সাধারণত সাত থেকে ১০ দিনের মধ্যে আপনাআপনি সম্পূর্ণ ঠিক হয়ে যায়।

তবে জ্বালাপোড়া এবং অসহ্যনীয় কষ্ট থাকে চোখ ওঠার ২ থেকে ৪ দিন পর্যন্ত।

সাত থেকে ১০ দিনের মধ্যে চোখ ওঠা রোগ সম্পূর্ণ না কমলে বুঝতে হবে আপনার চোখ ওঠা রোগটি দ্বিতীয় ধাপে চলে গিয়েছে। তাই আর দেরি না করে আপনি অ্যান্টিবায়োটিক ড্রপ ক্লোরামফেনিকল ব্যবহার করতে পারেন।

এছাড়া বেশি সমস্যা মনে হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। তবে এই ড্রপটি ব্যবহার করলেই চোখ শতভাগ ঠিক হয়ে যায়।

তবে প্রাথমিক অবস্থায় যদি আপনি একটি ড্রপ ব্যবহার করেন তাহলে ডাক্তারের কাছে যাওয়ার কোনো দরকার হবে না। চোখ উঠলে কোন ড্রপ ব্যবহার করবেন তা অনেকেই জানেন না।

আবার চোখ একটি সেন্সেটিভ অঙ্গ।তাই আপনাকে সঠিক ড্রপ ব্যবহার করতে হবে।

এবিষয়ে সকল চিকিৎসক পরামর্শ দিয়ে থাকেন যে, চোখ ওঠার প্রাথমিক অবস্থায় দিনে তিন থেকে চারবার চোখের অ্যান্টিবায়োটিক ড্রপ ক্লোরামফেনিকল ব্যবহার করতে হবে।

এর কারণ, কোনো কোনো ক্ষেত্রে ভাইরাসের আক্রমণের পর ব্যাকটেরিয়া সংক্রমিত হয়ে থাকে।  এ জন্য দিনে তিন থেকে চারবার চোখের অ্যান্টিবায়োটিক ড্রপ ক্লোরামফেনিকল ব্যবহার করলে আর কোনো ভয় থাকে না।

ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ না হলেও সেকেন্ডারি ইনফেকশন প্রতিরোধ করার জন্য এটি ব্যবহার করা যায়। এই ড্রপ ব্যবহার নিয়ে ভয়ের কোনো কারণ নেই।

এতে কোনো সমস্যা হয় নাহ। এছাড়া চোখে চুলকানি থাকলে অ্যান্টিহিস্টামিন সেবন করতে পারেন। এটিও ডাক্তাররা ব্যবহার করতে বলে থাকেন।

তবে এ ক্ষেত্র অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।  কারণ নিশ্চিত হতে হবে যে আপনার চোখ ওঠার কারণ এলার্জি নাকি ভাইরাস নাকি ব্যাকটেরিয়া।

কিভাবে বুঝবেন চোখ উঠলে ? চোখ উঠলে যা ব্যবহার করবেন

চোখ ওঠার অন্যতম কারণ দীর্ঘদিন ধরে অপরিষ্কার এবং নোংরা জীবনযাপন করা। চোখ ওঠা রোগে ব্যক্তির চোখ প্রচণ্ড লাল হয়ে যায়।

এমনটি হওয়ার কারণ চোখের কনজাংটিভিটির রক্তনালীগুলো প্রদাহের কারণে ফুলে বড় হওয়া এবং তাতে রক্ত প্রবাহ খুব বেড়ে অনেক বেড়ে যাওয়া।

চোখ উঠলে ঘুম থেকে উঠলে চোখ আঠা আঠা লাগে এবং চোখ খুলতে অনেক কষ্ট হয়।

চোখ উঠলে সবসময় মনে হয় চোখের ভেতর কিছু একটা পড়েছে। আবার চোখে চুলকানো এবং জ্বালাপোড়া করতে থাকে কম বেশি।চোখ ওঠা নিয়ে আলোর দিকে তাকালে মারাত্মক অসস্তি লাগে।

সব কিছু ঘোলাটে দেখা যায়। চোখ দিয়ে পানি এবং ময়লা(ক্যাতর) পরতে থাকে। চোখের কোনায় ময়লা (ক্যাতর নামে প্রচলিত) জমা, চোখ ফুলে যাওয়া সহ এই ধরনের সমস্যা চোখ ওঠার প্রধান প্রধান অন্যতম লক্ষণ।

চোখ উঠলে করণীয় কি । বাচ্চাদের চোখ উঠলে করনীয় কি?

চোখ উঠলে মনে হয় চোখের মধ্যে কিছু আছে কিংবা কাটা ফুটছে এমন মনে হয়। একইসাথে বাধাগ্রস্থ হয় স্বাভাবিক জীবনযাপন। তাই আমাদের সবার জানতে হবে চোখ উঠলে করণীয় কি। তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক চোখ উঠলে কি করতে হবে বা করণীয় কি।

১) সাবান এবং পরিষ্কার পানি দিয়ে স্বাভাবিক সময়ের থেকে বেশি বার হাত ধুতে(পরিষ্কার) রাখতে হবে।

২) চোখ একদমই ভেজা রাখা যাবে না। কোনো কারণে ভেজা থাকলে মসৃণ টিস্যু দিয়ে মুছে নিতে হবে।

৩) এক টিস্যু একবারের বেশি ব্যবহার করা যাবে না। এক টিস্যু দুই চোখে ব্যবহার করা যাবে না। ব্যবহার শেষে নির্দিষ্ট ঝুড়িতে ফেলে দিতে হবে।

৪) চোখ উঠলে ধুলাবালু, ধোঁয়া এবং নিজের অজান্তেই হাতের স্পর্শ থেকে এবং আলোর অসস্তি থেকে  রক্ষা করতে চশমা ব্যবহার করুন।

ভাইরাস জনিত হোক, ব্যাকটেরিয়া জনিত হোক, এলার্জি হোক কিংবা ছোঁয়াচে  ভাবে চোখ ওঠা রোগ হোক চোখ উঠলে অসহ্য যন্ত্রনা হয়।

৫) প্রাথমিক অবস্থায় ড্রপ ব্যবহার করা লাগে না। তবে প্রয়োজন মনে করলে অ্যান্টিবায়োটিক ড্রপ ক্লোরামফেনিকল ব্যবহার করতে পারেন।

তবে এর আগে চোখ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিলে ভালো হয়।

এছাড়াও পরিষ্কার পরিছন্ন থাকতে হবে। ধুলাবালি, ময়লা থেকে দূরে থাকতে হবে।

চোখের অতিরিক্ত যত্ন নিতে হবে প্রতিটি মুহূর্তে। এসব বিষয়ে সাধারণত কিছুদিনের মধ্যে চোখ ওঠা ভালো হয়ে যায়।

চোখ উঠলে কি করা যাবে না? কি ড্রপ ব্যবহার করবেন?

কারোর চোখ উঠলে দ্রুত সেরে ওঠার জন্য চোখ ওঠা ব্যক্তিকে অবশ্যই কিছু বিষয়ে মেনে চলতে হবে।

একজন চোখ ওঠা রোগীর কি কি করা যাবে না তা আমাদের অনেকেরই অজানা।

১) চোখ ওঠা একটি ছোঁয়াচে রোগ। তাই চোখ ওঠা আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহার্য প্রসাধনী এবং কাপড়চোপড় অন্য কাউকে ব্যবহার করতে দেওয়া যাবে না।

একই রকম অন্য কারোর জামা কাপর বা নিত্য ব্যবহার্য জিনিস আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহার করা যাবে না।

২) হাত বা কাপর দিয়ে চোখ রগড়ানো বা ঘসা বা চোখ মুচড়ানো যাবে না। অন্যের ব্যবহার করা চোখের ড্রপ ব্যবহার করা যাবে না।

৩) অন্যের চোখ উঠলে তার ড্রপ কেউ ব্যবহার করলে তারও চোখ ওঠা রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে অনেক বেশি।

৪) অতিরিক্ত এলার্জি জনিত কারণে চোখ উঠলে আক্রান্ত ব্যক্তির যেসব খাবারে এলার্জি আছে সেই সব খাবার খাওয়া বন্ধ করতে হবে। এবং এই বিষয়ে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী এলার্জির ঔষধ খেতে হবে।

৫) এর বাহিরে কোনো সমস্যা হলে অতি সত্যর চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।

চোখ উঠলে বা কনজাংটিভিটি থেকে রক্ষা পেতে করণীয় কি?

কনজাংটিভিটি কিংবা চোখ ওঠা একটি অসহ্যনীয় রোগ। এতে ডাক্তার দেখানোর খুব একটা প্রয়োজন হয় না। কেউ ডাক্তার দেখালেও দেখাতে পারেন।

তবে প্রাথমিক ভাবে ড্রপ ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া এই রোগ আপনাআপনি ঠিক হয়ে যায়।

কোনো ব্যক্তির দুটি চোখই উঠলে  কষ্টের আর শেষ থাকে না। বিশেষ করে যখন মনে হয় চোখের মধ্যে কিছু আছে অথবা চোখের ভিতরে কাটা ফুটছে। এবং সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরে চোখ আঁটকে যায়। চোখ খুলতে কষ্ট হয়।

চোখ খুলতে না পারার কারণ হচ্ছে, চোখের মধ্যে অতিরিক্ত ময়লা (যা ক্যাতর নামে পরিচিত) চোখের পাতাকে চোখের সাথে টেনে ধরে।

আরও পড়ুনঃ চোখ উঠলে কোন দোয়া পড়তে হয় ?

এক কথায় বলতে গেলে বলা যায় এর থেকে যন্ত্রণাময় রোগ খুব কমই আছে। তবে কিছু বিষয়ে লক্ষ্য রেখে চললে এই রোগ থেকে নিজেকে বা নিজ পরিবারকে অনেকটা এড়িয়ে চলা সম্ভব।

আরও পড়ুনঃ বেলের উপকারিতা ও অপকারিতা

অবশ্য এটি ছোঁয়াচে রোগ বলে আশপাশের কেউ আকান্ত হলে সেফ থাকা বেশ কঠিন।

তবুও আক্রান্ত ব্যক্তি এবং অন্ন ব্যক্তিদেরও যতটুকু সম্ভব সতর্ক থাকা উচিত।

চলুন জেনে নেওয়া যাক চোখ ওঠা থেকে রক্ষা পেতে করণীয় সমূহ।

চোখ ওঠা উঠলে নিজেকে রক্ষা করতে করণীয়

১) সবসময় চোখের যত্ন নিতে হবে সঠিক পদ্ধতিতে।

২) অপরিষ্কার, অপরিচ্ছন্ন অগোছালো, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশকে না বলতে হবে।

৩) ধুলাবালি, অতিরিক্ত রোদ এবং দীর্ঘক্ষণ এমন কিছু দেখা যা চোখে প্রেসার পরে এমন কাজের ক্ষেত্রে চশমা ব্যবহার করতে হবে।

৪) গোসল ছাড়াও সারাদিনে কয়েকবার পরিষ্কার পানি দিয়ে হাত পরিষ্কার করে চোখে পানির ঝাঁপটা দিয়ে পরিষ্কার করা।

(চোখ ঊঠায় আক্রান্ত হলে চোখে  একদম পানি লাগানো যাবে না।

৫) চোখে ময়লা হাত দেওয়া যাবে না।

আরও পড়ুনঃ পিরিয়ডের সময় পেট ব্যথা কমানোর উপায়

৬) অতিরিক্ত এলার্জি থাকলে এলার্জির ঔষধ সেবন করতে হবে। এবং এলার্জি হয় এমন খাবার খাওয়া যাবে না।

৭) চোখ ওঠায় আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে যাওয়া যাবে না। এজন্য নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।

৮) চোখ ওঠা ব্যক্তির ব্যবহার্য কোনো জিনিস ব্যবহার করা যাবে না।

৯) যার তার বিছানা শোয়া যাবে না। এবং নিজের বিছানা কিংবা নিজের বেডরুমে সবাইকে প্রবেশ করতে দেওয়া যাবে না।

এছাড়া আপনি যদি চোখ ওঠা রোগে ২ সপ্তাহের বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকেন, তাহলে অতি শিগগিরি ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।

চোখ উঠলে কোন ড্রপ ব্যবহার করতে হয় । সর্বশেষ

আজকের পোষ্টে আমরা জেনেছি চোখ উঠলে কোন ড্রপ ব্যবহার করবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত।

জেনেছি বাচ্চাদের চোখ উঠলে করণীয় কি এ বিষয়ে বিস্তারিত।

আরও পড়ুনঃ কমলার উপকারিতা ও অপকারিতা

আজকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা আমরা জেনেছি তা হচ্ছে,  চোখ উঠলে কোন ড্রপ ব্যবহার করবেন তার নাম এবং ব্যবহার বিধি।

আরও পরুঃ স্বামী স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ সম্পর্কিত সতর্কতা

আশা করছি চোখ উঠা বা কনজাংটিভিটি সম্পর্কে এই পোস্ট পড়ার পরে আর কিছু অজানা নেই।

চোখ ওঠা নিয়ে ভয়ের কোনো কারণ নেই।

এটি মারাত্মক রকম একটি ছোঁয়াচয়ে রোগ। তাই একজনের হলে মুহূর্তেই ছরিয়ে পরে আশপাশে সবার মধ্যে।

উপরে উল্লেখিত সকল সাবধানতা অবলম্বন এবং কিছু বিষয়ে মেনে চললে চোখ ওঠা থেকে মুক্তি পাওয়া খুবই সহজ।

আরও পড়ুনঃ পান খাওয়ার উপকারিতে ও অপকারিতা

চোখ ওঠা নিয়ে আর কিছু জানার থাকলে কমেন্টে জানান। আমরা আপনার কমেন্টের উত্তরে জানিয়ে দিবো।

আমাদের সকল বিষয়ের আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন নিয়মিত।

এবং আমাদের সাথে কানেক্ট থাকতে চোখ রাখুন আমাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ DK POST এ

1 thought on “চোখ উঠলে কোন ড্রপ ব্যবহার করবেন । চোখ উঠলে করণীয় কি?”

Leave a Comment

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.