আমার প্রিয় শেখ রাসেল রচনা । শেখ রাসেল সম্পর্কে রচনা প্রতিযোগিতা

Last Updated on 2 years by Shaikh Mainul Islam

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সর্বকনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেল। ৭১ এর ১৫ আগস্ট শিশু শেখ রাসেল ও রক্ষা পায়নি ঘাতকের হাত থেকে। ১১ বছরের শেখ রাসেলকে নির্মম ভাবে হত্যা করে। আজকে আমরা আমার প্রিয় শেখ রাসেল রচনা লেখা সম্পর্কে জানবো এবং শিখবো। দেখবো শেখ রাসেল সম্পর্কে রচনা প্রতিযোগিতা নিয়ে লেখা নমুনা রচনা।

১১ বছরের অবুঝ শেখ রাসেলকে নিয়ে সবার যেন জানার কোনো শেষ নেই। এর অন্যতম কারণ মাত্র ১১ বছর বয়সে অবুঝ শিশু দেশের জন্য প্রান দিয়েছে স্ব পরিবারে। মৃত্যুর আগে মায়ের কাছে যেতে চাওয়ায় মায়ের লাশের পাশেই তাকে করা হয় ক্রসফায়ার।

আজকের পোষ্টে আমরা আমার প্রিয় শেখ রাসেল রচনা প্রতিযোগিতা সম্পর্কে জানবো। জানবো শেখ রাসেল আমাদের বন্ধু রচনা pdf, শেখ রাসেল এর জীবনী, শেখ রাসেল রচনা pdf, শেখ রাসেল, আমাদের ভালোবাসা রচনা pdf, শেখ রাসেল দিবস রচনা, শেখ রাসেল আমার বন্ধু রচনা, খেলাধুলায় শেখ রাসেল রচনা এই বিষয়ে বিস্তারিত সকল তথ্য।

আমার প্রিয় শেখ রাসেল রচনা । শেখ রাসেল সম্পর্কে রচনা প্রতিযোগিতা

আমাদের প্রিয় শেখ রাসেল রচনা টি শেখ রাসেল সম্পর্কিত অন্য শিরোনামে কোনো রচনায় ও ব্যবহার করতে পারবেন। তবে নিজের মতো করে একটু আধটু পরিবর্তন এবং পরিবর্ধন করে ভাসার সঠিক প্রয়োগ করে লিখবেন।

ভুমিকা । আমার প্রিয় শেখ রাসেল

 বিভিন্ন সময়ে একেক ঘর থেকে অসংখ্য মহান ব্যক্তিত্বের আবির্ভাব হয়েছে এই বাংলায়। এর মধ্যে অনেককে আমরা শ্রদ্ধার সাথে মনে ধারণ করতে পেরেছি। আবার অনেকেই বিস্তৃতির অতল গহ্বরে হারিয়ে গিয়েছেন সবার অন্তরালে।

তবে আজ বাঙালি জাতি হিসেবে আমরা যেখানে বর্তমানে অবস্থান করছি, তার পেছনে কম বেশি অবদান রেখেছেন সেই সব মহান ব্যক্তিরা।

জাতির জনক যাকে দেশে পিতা বললেই যে মানুষটির নাম ভেসে ওঠে তিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট বাঙ্গালী, বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর স্বপরিবারে নির্মম ও করুণ হত্যার কথা আমরা সবাই জানি।

স্ব পরিবারে মেরে ফেলা হয়েছে বঙ্গবন্ধুর সবচেয়ে ছোট ছেলে অবুঝ শিশু প্রিয় শেখ রাসেলকেও। প্রিয় রাসেল মাত্র ১১ বছর বয়সে স্ব পরিবারে প্রান হারান নির্মম ভাবে। শিশু রাসেলের অপরাধ ছিলো তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সন্তান ছিলেন।

শেখ রাসেলের জন্ম । প্রিয় রাসেল

১৯৬৪ সালের ১৮ অক্টোবর প্রিয় শেখ রাসেল জন্মগ্রহণ করেন। আনন্দের সেই দিনে, ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়িতে মায়ের কোলে আলো করে আসে বঙ্গবন্ধু পুত্র শেখ রাসেল। রাসেলের জন্ম হয়েছিল তার বড় বোন শেখ হাসিনার থাকার ঘরে।

রাসেলের জন্মে আনন্দের জোয়ারে সমগ্র বাড়ি মেতে উঠেছিল সেদিন। রাসেলের জন্মের পর পর, বড় বোন শেখ হাসিনা একটা ওড়না দিয়ে শিশু রাসেলের ভেজা মাথা পরিষ্কার করে দেয়। রাসেলের জন্মের সময় তিনি ছিলেন বেশ স্বাস্থ্যবান। রাসেলের জন্ম শুধু যেন বঙ্গবন্ধুর পরিবারেরই নয়, সমগ্র জাতির জন্য আনন্দ নিয়ে এসেছিল সেদিন।

রাসেলের নামকরণ । যেভাবে শেখ রাসেলের নাম রাসেল রাখা হয়

শেখ রাসেলের নাম রাসেল রাখার পিছনে আছে অনেক বড় একটি কারণ। বঙ্গবন্ধু বরাবরই বিশ্ব শান্তি এবং সহাবস্থানের পক্ষে ছিলেন। এজন্য তিনি দার্শনিক বার্ট্রান্ড রাসেলের খুব বড় একজন ভক্ত ছিলেন।

বার্ট্রান্ড রাসেল একজন নোবেল বিজয়ী দার্শনিক এবং সমাজবিজ্ঞানী হিসেবে বেশ পরিচিত ব্যক্তি। এছাড়াও তিনি ছিলেন আন্তর্জাতিক যুদ্ধ বিরোধী আন্দোলনের একজন বড় নেতা।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে পৃথিবী একপ্রকার হ্মকির মুখে যখন, তখন যুদ্ধ বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম মুখ পাত্র হয়ে কাজ করছিলেন বার্টান্ড রাসেল।এমনই মহান ব্যক্তিতে অনুপ্রাণিত হয়েছিলো বঙ্গবন্ধু সহ পুরো পরিবার।

আর সেই অনুপ্রেরণা থেকেই বঙ্গবন্ধু তার কনিষ্ঠ সন্তানের নাম রাখেন শেখ রাসেল।

প্রিয় রাসেলের রাসেলের ছেলেবেলা । শেখ রাসেলের ছেলেবেলা

শেখ রাসেলের ছেলেবেলা দেশের উত্তপ্ত রাজনৈতিক পরিস্থিতির মতোই ছিলো বর্ণময়। জন্মের পর থেকেই সৌভাগ্য হয়নি বেশি সময় বাবার সান্নিধ্য পাওয়ার। দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠার কিছুদিনের মধ্যেই বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তান সরকার গ্রেফতার করে জেলে রাখে। গ্রপ্তার করে বঙ্গবন্ধুকে প্রথমে ঢাকায় রাখা হলেও পরে পাকিস্থানের জেলে নিয়ে যাওয়া হয়।

আরও পড়ুনঃ শেখ রাসেলের জীবনী রচনা । শেখ রাসেল রচনা

ঘটনা এমন হয়েছে যে, বড় বোন হাসিনার সাথে কারাগারে বঙ্গবন্ধুকে দেখতে যায় শিশু রাসেল।

মাত্র দু বছর বয়সের রাসেল তখন তার বোন হাসিনাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন – “তোমার বাবা কে আমি কি একটু বাবা বলে ডাকতে পারি?”।

অর্থাৎ সে তার বোনের বাবা, অর্থাৎ আর নিজের বাবাকে কি বাবা বলে ডাকতে পারে? তার মানে তার বাবা তার কাছে একেবারেই অপরিচিত একজন মানুষের মতো ছিলেন জন্মের পর থেকেই। যখন সে ভালোভাবে চিনতে পারে তখন সে বাবার সাথে দেখা করতী গিয়ে আর আসতে চাইতো না একদমই। তখন অবুঝ শিশু রাসেলকে বোঝানো হয়েছিল ওই জেলই বাবার বাড়ি। সেখানেই তার বাবা সবসময় থাকেন।

আরও পড়ুনঃ শেখ রাসেল দিবসের শপথ বাক্য পাঠ । শেখ রাসেল শপথ বাক্য

সামান্য কিছুদিনের জীবন দশায় বেশিরভাগ সময়টাই রাসেল কাটিয়েছিলেন তার মা এবং বোনদের সাথে ঢাকার ৩২ নাম্বারে এবং টুঙ্গিপাড়ায়।তার পড়াশোনা শুরু হয়েছিল ঢাকা ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুল এন্ড কলেজের স্কুল থেকে।

মাত্র ১১ বছর বয়সে শেখ রাসেলকে যখন হত্যা করা হয় তখন রাসেল চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্র ছিলেন।

শেখ রাসেলের হত্যাকাণ্ড । প্রিয় রাসেলের হত্যাকাণ্ড

১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগস্ট অভিশপ্ত রাত সম্পর্কে আমরা সবাই কম বেশি জানি।

৭১ এর ১৫ আগস্ট দেই রাতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু সহ তার পরিবারকে নির্মম ভাবে হত্যা করা হয়। একদল বিপথগামী সেনা কর্মকর্তা, দেশি বিদেশি বাংলাদেশ বিরোধী শক্তির ষড়যন্ত্রের কাছে জীবন দেয় শেখ মুজব সহ তার গোটা পরিবার।

সেই রাতে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাস ভবনকে ট্যাংক দিয়ে ঘিরে ফেলা হয় কিছু বুঝে ওঠার আগেই।

একে একে বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সবাইকে হত্যা করে ঘাতক খুনিরা। 

সেই রাতের শেষ অংশে বঙ্গবন্ধু, এবং ব্যক্তিগত কর্মচারীদের সাথে শেখ রাসেলকেও হত্যা করে নিষ্ঠুর পাষণ্ড হত্যাকারীরা।

শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিগত কর্মচারী মহিতুল ইসলামের পরে যানান,

আরও পড়ুনঃ শেখ রাসেল কুইজ

“রাসেল দৌড়ে এসে তার কাছে জানতে চান,  “সেনারা তাকেও (রাসেলকে) মারবে কিনা”।

ঠিক তখনই একজন সেনা কর্মকর্তা মহিতুলকে চড় মেরে ফেলে দেয়। রাসেল ভয় পেয়ে তাকে ছেড়ে দূরে সড়ে যায়।

মাত্র ১১ বছরের অবুঝ শিশু প্রিয় রাসেল কাঁদতে থাকে তার মায়ের কাছে যাওয়ার জন্য।

সেই সময় একজন ঘাতক শিশু রাসেলকে ভেতরের ঘরে নিয়ে গিয়ে ব্রাশ ফায়ার করে মেরে ফেলে।

মৃত্যুর মুখে ঢলে পরে এক নিস্পাপ অবুঝ শিশু শেখ রাসেল।

কেন প্রিয় শেখ রাসেল আমাদের বন্ধু । রাসেলের জীবনী

শিশু শেখ রাসেল কেন আমাদের বন্ধু, কীভাবেই বা তিনি আমাদের বন্ধু হয়ে উঠলেন বুঝতে হলে আমাদের ফিরে যেতে হবে রাসেলের ছেলেবেলার দিনগুলো লেখা বিভিন্ন বই কিংবা ম্যাগাজিনে।

তার ছেলেবেলার দিনগুলো সম্পর্কে যেটুকু জানা যায় তার অধিকাংশ সময়েই শিশু বয়সের নিষ্পাপ আত্মভোলা কর্মকাণ্ডে পূর্ণ ছিল শিশু রাসেলের শিশুবেলা।

আমার প্রিয় শেখ রাসেল রচনা প্রতিযোগিতা।

আরও পড়ুনঃ ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস রচনা লেখার নিয়ম

শোনা যায় বঙ্গবন্ধুর বাসায় টমি নামে একটি কুকুর ছিল যার সাথে শিশু রাসেল সবসময় খেলা করত।

একদিন খেলার সময় কুকুরটি জোরে ডেকে উঠলে ছোট রাসেলের মনে হয় টমি তাকে বকাবকি করছে।

শিশু রাসেল তখন তার বোন রেহানার কাছে এসে কেঁদে ফেলে।

এছাড়াও রাসেলের মাছ ধরার সখ ছিল মারাতুক ধরনের।

মাছ ধরে আবার সেই মাছ সে পুকুরেই ছেড়ে দিত অবুঝ শিশু প্রিয় রাসেল।

এমন কাজের মধ্যেই সে ভীষণ আনন্দ পেত।

বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র জয়ের জন্ম হলে রাসেল জয়কে নিয়ে সারাদিন ছুটোছুটি করে খেলে বেড়াতো।

অত্যন্ত দুরন্ত প্রকৃতির ছিল রাসেলের শৈশব। তার এই দুরন্তপনার সঙ্গী ছিল তার লাল রঙের একটি বাইসাইকেল।

রাষ্ট্রীয় প্রটোকল ভেঙে নিজের বাইসাইকেলে রোজ স্কুলে যেত প্রিয় রাসেল।

রাসেলের শৈশব আখ্যান যেন আমাদের সকলের শৈশবের গল্প মনে করিয়ে দেয় হৃদয়ের গভীর থেকে।

রাসেলের শৈশবের গল্প কথাগুলির মধ্যে আমরা যেন বারবার নিজেদেরকে দেখতে পাই।

আরও পড়ুনঃ আজ ১৫ আগস্ট

পড়াশোনা, খেলাধুলা, দুরন্তপনা এসব নিয়ে রাসেল আমাদের সকলের কাছেই হয়ে ওঠে শৈশবের এক আদর্শ প্রতীক।

রাসেলের মধ্যে খুব ছোট বেলাতেই দেখ গিয়েছিল বঙ্গবন্ধুর মতোই মানবিকতা সম্পন্ন মনভাবাপন্ন হৃদয়ের উপস্থিতি।

সব মানুষ সহ পশু পাখিদের জন্যও ছিলো তার অগাধ রকমের ভালোবাসা।

সবার কাছে যেত শিশু প্রিয় শেখ রাসেল। সবার সাথে মিশতো, বাড়িতে কাজের লোক সহ সবাইকে খুব সম্মান শ্রদ্ধা করতো সবসময়।

উপসংহার । প্রিয় শেখ রাসেল রচনা

আমাদের প্রিয় শেখ রাসেল বাঙালি জাতির কাছে এক যুগোত্তীর্ণ মানব।

যিনি অবুঝ থেকেও দেশের জন্য জীবন দিয়ে গেছেন স্ব পরিবারে।

বাঙালি জাতি তার মধ্যে খুঁজে পায় রূপকথার মতো নিজে নিজস্ব ছেলে বেলাকে।

শেখ রাসেলের মধ্য দিয়ে বেঁচে থাকে আপামর বাঙালির শিশুদের শৈশবের সময়।

অন্যদিকে তার নির্মম মৃত্যুর কাহিনী বারবার মনে করিয়ে দেয় আমাদের দেশের করুন বর্বর ইতিহাসকে।

সেই সমস্ত নৃশংস ক্ষমতালোভী মানুষের কথা যারা কেবলমাত্র ক্ষমতার লোভে ১১ বছরের একটি ছোট্ট শিশুকেও জীবন ভিক্ষা দেয় নি, কাপেনি তাদের হাত।

আরও পড়ুনঃ বিজয় দিবসের সংক্ষিপ্ত বক্তৃতা

প্রিয় শিশু রাসেল বাঙালি জাতির সেই ইতিহাসের এক জ্বলন্ত প্রতিক হয়ে থাকবে আজীবন।

তার স্মৃতিকে চিরদিন বাঁচিয়ে রাখার উদ্দেশ্যেই বাংলাদেশে গঠন করা হয়েছে শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র ও শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদ।

আরও পড়ুনঃ ১৬ ই ডিসেম্বরের বক্তব্য দেওয়ার নিয়ম (নমুনা সহ)

শেখ রাসেলের নামে ঢাকার বুকে করা হয়েছে একটি স্কেটিং স্টেডিয়াম।

এভাবেই চিরকাল শেখ রাসেল অমর হয়ে থাকবেন বাঙালি জাতির সৃতিতে, থাকবেন ভাঙ্গালি জাতির হৃদয়ে।

বাঙালি জাতি শেখ রাসেলের স্মৃতি বুকে নিয়ে তাকে বন্ধুর স্নেহের আসনে বসিয়ে সভ্যতার পথে আরো অগ্রসর হোক।

আমার প্রিয় শেখ রাসেল নিয়ে সর্বশেষ

আজকের পোষ্টে আমরা আমার আমার প্রিয় শেখ রাসেল রচনা প্রতিযোগিতা এর জন্য একটি নমুনা রচনা দেখলাম।

আশা করছি রাসেলকে নিয়ে যেকোনো রচনা আসলেই আমার প্রিয় শেখ রাসেল রচনা এই রচনা থেকে সকল তথ্য নিয়ে শতভাগ ইউনিক একটি রচনা লিখতে পারবেন।

এছাড়াও আজকের পোষ্টে আমরা,শেখ রাসেল আমাদের বন্ধু রচনা pdf, শেখ রাসেল এর জীবনী

শেখ রাসেল রচনা pdf, শেখ রাসেল আমাদের ভালোবাসা রচনা pdf, শেখ রাসেল দিবস রচনা

শেখ রাসেল আমার বন্ধু রচনা, খেলাধুলায় শেখ রাসেল রচনা

জেনেছি শেখ রাসেলের রচনা, আমার প্রিয় শেখ রাসেল রচনা শেখ রাসেল আমাদের বন্ধু রচনা ৫০০ শব্দের মধ্যে

শেখ রাসেলের জীবনী রচনা, শেখ রাসেল সম্পর্কে রচনা

শেখ রাসেল আমাদের বন্ধু রচনা, শেখ রাসেল আমাদের ভালোবাসা রচনা, আমার প্রিয় শেখ রাসেল রচনা লেখা জেনেছি।

আমার বন্ধু শেখ রাসেল রচনা, আমার প্রিয় শেখ রাসেল রচনা এবং শেখ রাসেল রচনার ভূমিকা নিয়ে জেনেছি।

আর কোনও তথ্য জানতে চাইলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। লেখাটি শেয়ার করে দিন আপনার পরিচিত মহলে।

নিয়মিত আম্মাদের আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। চোখ রাখুন আমাদের ফেসবুক পেজ Dainikkantha এ

5 thoughts on “আমার প্রিয় শেখ রাসেল রচনা । শেখ রাসেল সম্পর্কে রচনা প্রতিযোগিতা”

Leave a Comment

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.